হাঁসের ডিমে কি এলার্জি আছে - হাঁসের ডিমের পুষ্টিগুণ কি

প্রিয় পাঠক হাঁসের ডিমে কি এলার্জি আছে ও হাঁসের ডিমের পুষ্টিগুণ এই সম্পর্কে হয়তো আপনি অনেক খোঁজাখুঁজি করেছেন কিন্তু কোথাও বিস্তারিত তথ্য জানতে পারেননি। আপনি যদি এই বিষয়ে জানতে চান তবে আজকের এ আর্টিকেলটি আপনার জন্য। আপনি যদি এই বিষয়ে বিস্তারিত জানতে চান তাহলে অবশ্যই সম্পূর্ণ আর্টিকেলটা আপনাকে মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে
হাঁসের ডিমে কি এলার্জি আছে - হাঁসের ডিমের পুষ্টিগুণ কি বাড়ির শরীরে
আমরা শুধুমাত্র একটা টপিক নিয়ে আলোচনা করি নাই আমরা আরো বেশ কিছু টপিক নিয়ে আলোচনা করেছি এই আর্টিকেলটির ভিতরে যেমন হাঁসের ডিমের ক্ষতিকর দিক এবং সিদ্ধ হাঁসের ডিমের উপকারিতা এই সকল দিক সহ আরো অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সম্পর্কেও বিস্তারিত জানতে হলে সম্পূর্ণ আর্টিকেলটা আপনাকে মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে।

ভূমিকা

আজকের আর্টিকেলটির মাধ্যমে আমরা জানতে পারবো সিদ্ধ হাঁসের ডিমের উপকারিতা,হাঁসের ডিম নাকি মুরগির ডিম, হাঁসের ডিমে কি এলার্জি আছে ও হাঁসের ডিমে কি এলার্জি আছে এই সকল দিকসহ আরো অনেক দিক সম্পর্কে আর্টিকেলটির মাধ্যমে আমরা বিস্তারিত জানতে পারবো যদি এই সকল তথ্য আপনি জানতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে আমাদের আর্টিকেলটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত। মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে।

হাঁসের ডিমে কি এলার্জি আছে

কেনা হাসে ডিম খায় আমাদের মধ্যেও সকলেই হাঁসের ডিম খেতে পছন্দ করে। কিন্তু আমাদের মধ্যে কেউ কি জানি যে হাঁসের ডিমে এলার্জি আছে কিনা। অনেকেই জানিনা হাসে ডিমে এলার্জি আছে কিনা। তাহলে আজকের এই পোষ্টের মধ্যে আমরা জেনে নেব হাঁসের ডিম নিয়ে কি এলার্জি আছে কিনা। তো প্রথমে যেটি বলব সেটি হল যাদের শরীরে 

কোন এলার্জি নেই তাদের জন্য হাসির ডিম উপকারী। আর যাদের শরীরে আগে থেকে এলার্জি আছে এবং ডাক্তারে হাঁসের ডিম খেতে মানা করেছে তারপরেও যদি সে হাঁসের ডিম খায় তাহলে সে ক্ষেত্রে তার এলার্জির সমস্যা অতিরিক্ত পরিমাণে বেড়ে যাবে। হাঁসের ডিম এমন একটি দিন যেটি খাওয়ার মাধ্যমে আমাদের শরীরে একটু একটু করে 

এলার্জির সৃষ্টি হয় একদমই না বললেই নয় হাঁসের ডিম থেকে এলার্জির সৃষ্টি হয় তবে যারা অতিরিক্ত পরিমাণে হাসি দিয়ে খায়। তাদের শরীরে এলার্জি সমস্যা দেখা দেয়। আমরা অবশ্যই হাঁসের ডিম খাওয়ার সময় সতর্কতা অবলম্বন করে সেটি খাব।

হাঁসের ডিমের পুষ্টিগুণ

পুষ্টির তুলনায় হাঁসের ডিম মুরগির ডিম থেকে অনেকটা এগিয়ে আছে। ফাঁসি দিবে নানান ধরনের পুষ্টিগুণ থাকে যার মধ্য একটি হলো ম্যাগনেসিয়াম,ভিটামিন বি ১২,ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন এ ইত্যাদি হাঁসের ডিমের ১০০ গ্রামের বেশি থাকে। বিজ্ঞানীদের গবেষণায় পাওয়া যায় ডিমের মধ্য যে সাদা অংশে পেপটাইডগুলি থাকে সেটি শরীরের খনিজ ও ক্যালসিয়াম শোষণ করে 

খাদ্য হজম ক্ষমতাকে বৃদ্ধি করে দেয়। মরা লক্ষ্য করলে কি যে সকল ডিমের তুলনায় হাঁসের ডিম অতিরিক্ত বড় সাইজের হয় যার ফলে হাঁসের ডিম একটি খেলে তার মধ্যে থাকা অতিরিক্ত পরিমানে ভিটামিন আমাদের শরীরের প্রবেশ করে আমাদের শরীরকে প্রসারিত করে। বড় ডিম বড় কুসুম সকল ডিমের চাইতে বড় কুসুম হয় হাসির ডিমের তার 

বড় কুসুমে অতিরিক্ত পরিমাণে ভিটামিন এ ভিটামিন বি অতিরিক্ত পরিমাণে থাকে যার ফলে হাঁসের ডিমের অতিরিক্ত পরিমাণে পুষ্টিগুণ পাওয়া যায় যা অন্য কোন ডিমে পাওয়া যায় না। হাঁসের ডিমে থাকা ভিটামিন বি ১২ শরীরের হৃদরোগ ও ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়। হাঁসের ডিমে অতিরিক্ত পরিমাণে ভিটামিন এ থাকে যার ফলে দৃষ্টি শক্তি বাড়ায় এবং ত্বকের স্বাস্থ্যকে সর্বদা সুস্থ রাখে। 

একটু হাসির ডিম শরীরে সুস্থ থাকে ধরে রাখে অবশ্যই হাসেন ডিমের মধ্যে আছে অপরিসীম পুষ্টি।

হাঁসের ডিম নাকি মুরগির ডিম

এই পোস্টের প্রথম এই বলবো অবশ্যই হাসির ডিম মুরগির ডিমের ভিতর হাঁসের ডিম খাওয়া উত্তম কারণ মুরগির ডিমের তুলনায় হাঁসের ডিম অনেক বড় সাইজের হয়। যার ফলে মুরগির ডিমে একটিতে যে পরিমাণ পুষ্টি থাকে তার দ্বিগুণ পরিমাণ পুষ্টি থাকে একটি হাঁসের ডিমে। আবার হাঁসের ডিমের ভিতর কুসুম অনেক বড় হয় এটি মুরগির ডিমের তুলনায় অধিক বড়।

একটি ১০০ গ্রাম মুরগির ডিমের ভেতরে থাকে ১৭৩ ক্যালোরি খাদ্য শক্তি আর একটি হাঁসের ডিমের মধ্য থাকে ১৮১ ক্যালরি খাদ্য শক্তি। মুরগির ডিমের তুলনায় যেটি অনেক বেশি এবং প্রোটিনের দিক দিয়ে দেখতে গেলে একটি 100 গ্রাম মুরগির ডিমের ভেতর প্রোটিনের পরিমাণ ১৩.৩ গ্রাম আরেকটি ১০০গ্রাম হাঁসের ডিমের ভেতরে থাকে১৩.৫ গ্রাম। একটি ১০০ গ্রাম 

হাঁসের ডিমের ভেতর ক্যালসিয়াম থাকে ৭০ মিলিগ্রাম,৩ মিলিগ্রাম লোহা, ভিটামিন এ ২৬৯ মাইক্রগ্রাম। আপার অন্যদিকে একটি ১০০ গ্রাম মুরগির ডিমের মধ্যে থাকে ক্যালসিয়াম ৬০ মিলিগ্রাম, লোহার ২.১ মিলিগ্রাম, এবং ভিটামিন এ রয়েছে ২৯৯ মাইক্রগ্রাম। লক্ষ্য করলে দেখা যায় মুরগির ডিমের তুলনায় হাসির ডিমের অধিক পরিমাণে প্রোটিন থাকে। 

তাই অবশ্যই আপনি যদি আপনার শরীরকে অধিক পরিমাণে প্রোটিন দিতে চান বা অধিক পরিমাণে কুসুম পেতে চান তাহলে হাঁসের ডিম মুরগির ডিমের চাইতে অনেক ভালো।

সিদ্ধ হাঁসের ডিমের উপকারিতা

ডিম ভাজা বা রান্না করার ভেতরে আমি বলব ডিম সিদ্ধ করে খাওয়ায় সেরা। কেননা আমরা যখন ডিমকে তেলে ভাজি তখন ডিমটির সকল ভিটামিন গুলো তেলের মাধ্যমে বাষ্পীভূত হয়ে যায় এবং এর উপকারিতা কমে যায়। পুষ্টিবিদরা বলেছেন আপনি যদি প্রতিদিন সকালে একটি করে সিদ্ধ ডিম খান তাহলে সারাদিন আপনার শরীর পুষ্টিতে পরিপূর্ণ থাকবে। 

ডাক্তারদের মতে আমলেট বা ভাজা ডিমের চাইতে সিদ্ধ ডিম খাওয়া অনেক বেশি উপকারী। আবার খালি পেটে বা সকালের নাস্তায় যখন পুষ্টি জাতীয় খাবার খাওয়া হয় সেদিন সকাল থেকে রাত পর্যন্ত পুরো শরীর পুষ্টিতে পরিপূর্ণ থাকে। যার ফলে সারাদিন ভালোভাবে কাটবে তাই অবশ্যই আমলেট বার ভাজা ডিমের চাইতে সুন্দর ডিম খাওয়া শরীরের পক্ষে অনেক উপকারী দায়ক বলে মনে হয়। অবশ্যই ডিমকে সিদ্ধ করে খাবেন।

লেখকের মন্তব্য

আজকের আর্টিকেলটির মাধ্যমে আমরা জানতে পারবো নিম পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা,নিম পাতার ব্যবহার, নিম পাতা মুখে দিলে কি হয় ও নিম পাতা খাওয়ার নিয়ম এই সকল দিকসহ আরো অনেক দিক সম্পর্কে আর্টিকেলটির মাধ্যমে আমরা বিস্তারিত জানতে পারবো যদি এই সকল তথ্য আপনি জানতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে আমাদের আর্টিকেলটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত। মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url