ক্যান্সারের ঝুঁকি থেকে বাঁচার উপায়

ক্যান্সার অনেক ভয়ংকর একটি রোগ এ রোগটিকে সকলেই ভয় পায় কারণ এই রোগ যেই জনের হয় সেই জন আর পৃথিবীতে বেঁচে থাকতে পারে না প্রায় সকল ক্যান্সার রোগী মারা যায়। আমি আপনাকে ক্যান্সার রোগের হাত থেকে বাঁচাতে পারবো না তবে ক্যান্সারে ঝুঁকি থেকে বাঁচার জন্য কয়েকটি উপায় সম্পর্কে অবশ্যই জানাতে পারবো।

• আপনি যদি সুস্থ থাকতে চান এবং ক্যান্সারের মতো ক্ষতিকর রোগে আক্রান্ত না হতে চান তাহলে আপনি একদম ঠিক জায়গায় এসেছেন আমরা এই সম্পর্কে সকল আলোচনা করব। তাহলে চলুন আর দেরি না করে জেনে নেওয়া যাক ক্যান্সারের ঝুঁকি থেকে বাঁচার জন্য কি কি উপায় করা যেতে পারে।
• আপনি যদি ধূমপান করে থাকেন অথবা কোন রকম মাদকের উপরে আসক্ত হয়ে থাকেন তাহলে সর্বপ্রথম মাদক ত্যাগ করুন কারণ মাদক ত্যাগ করলে আপনার ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা ১০০% তাই সর্বপ্রথম চেষ্টা করবেন ধূমপান অথবা অ্যালকোহল ত্যাগ করার।
• মাঝে মাঝে ডাক্তারের কাছে গিয়ে নিজের শরীরটাকে চেকআপ করাবেন আপনার শরীরে কোন ধরনের রোগে বাসা বাঁধছে না তো? এই সম্পর্কে ডাক্তারের কাছে সফল পরামর্শ নিবেন এবং বিস্তারিত খোলামেলা জেনে নেবেন।
• নিয়মিত ব্যায়াম করার চেষ্টা করবেন এবং শরীরের ওজনকে ধরে রাখবেন একদম শুকিয়ে যাওয়া যাবে না কারণ অনেক চিকন মানুষের শরীরে ক্যান্সারে বাসা বাঁধে তাই চেষ্টা করবেন ভিটামিন উপযোগী ফল ফ্রুট খাওয়ার।
• পারলে নিয়মিত ডায়েট করুন কারণ ডায়েট করলে শরীর পরিপূর্ণভাবে শক্তিশালী হয়ে ওঠে এবং সব সময় সুস্থ থাকে।
• সূর্যের তাপ থেকে নিজেকে একটু দূরে রাখার চেষ্টা করবেন অতিরিক্ত সময় ধরে সূর্যের নিচে দাঁড়িয়ে থাকবেন না সকাল থেকে দুপুর পাঁচটা পর্যন্ত নিজেকে সূর্যের আলো থেকে দূরে রাখার চেষ্টা করুন।

এই নিয়মগুলো যদি আপনি মেনে চলতে পারেন তাহলে আশা করি আপনি ক্যান্সারের মতন রোগে আক্রান্ত হবেন না। তাই অবশ্যই এই নিয়মগুলি মেনে চলার চেষ্টা করবেন এবং আপনার আশেপাশের সবাইকে এ নিয়ম গুলি জানিয়ে দিবেন যেন তারা অসুস্থ থাকতে পারে। নিজে ভালো থাকুন এবং অন্যকে ভালো থাকার পরামর্শ দিন।

ক্যান্সার প্রতিরোধ করে যেসব ফল

যেই ফল সম্পর্কে আগে জানতে চান, সেই ফলে ক্লিক করুন

ডালিম

কমলা

কলা

আপনাদের ভেতরে অনেকেরই হয়তো ক্যান্সার হয়েছে এবং অনেক চিন্তিত যে কোন খাবার গুলো খেলে প্যানসার কমে দেওয়ার সম্ভাবনা থাকে সেই সকল খাবারগুলো খেতে চান কিন্তু খাবার গুলোর নাম জানেন না তাহলে চিন্তার কোন কারণ নেই আজকে আপনাকে আমি বলে দেবো কোন খাবারগুলো আপনি বেশি বেশি খাবার চেষ্টা করবেন।

• আমি উপরের টপিকে যে ফলগুলি বলে দিয়েছি সে ফলগুলো সহ ঐরকম ধরনের পানি জাতীয় সকল ফলমূল বেশি বেশি খাওয়ার চেষ্টা করবেন এতে করে ক্যান্সারের ঝুঁকি কমে যাওয়া সম্ভব না বাড়ে তাই সবসময় চেষ্টা করবেন যে সকল ফলমূল পানি বিশিষ্ট সেগুলো বেশি খেতে এবং শুকনো ফলমূল কম খাওয়া।
• বেশি বেশি টমেটো খাবেন কারণ টমেটো ক্যান্সারের ঝুঁকিকে কমায় এবং ক্যান্সার রোগীর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে যার ফলে ক্যান্সার একটু হলেও কমে যেতে পারে।
• রোশন যেটা কোন তরকারিতে না দিলে সেই তরকারির কোন রকম টেস্ট পাওয়া যায় না এই রসুন যে আমাদের কত বড় উপকার করে সেটি কি আপনি জানেন? আপনি যদি রসুন খান তাহলে আপনার হার্টের ক্যান্সার হবে না কথাটা হওয়ার সম্ভাবনা কমে যায়।
• ফুলকপি খাবেন যদি আপনি আক্রান্ত থাকেন। ফুলকপি সব সময় পাওয়া যায় না এটির একটি শিরীন থাকে যে সময় খুন করবে অধিক পরিমাণে পাওয়া যায় কিন্তু এটি সব সময় পাবেন এমনটা না এই ফলটি সব সময় পাওয়া যায় না। আপনি যদি ফুলকপি খান তাহলে আপনি টিউমার যুক্ত ক্যান্সার গুলো থেকে মুক্তি পাবেন।

যারা ক্যান্সার রোগী ভুগছেন তারা নিয়মিত এই খাবারগুলো খাবার চেষ্টা করবেন কারণ কি খাবার গুলো খাবার ফলে আপনার ক্যান্সার কমে যাওয়ার সম্ভাবনা একটু হলেও কমে যায়। তাই আমার বলে দেওয়া কি সকল খাবার গুলো আপনি নিয়মিত খাবেন এবং উপরে যেই ফলগুলোর কথা বলেছি সে ফলগুলো নিয়মিত খাবেন।

আপনি তো প্রতিদিন বিভিন্ন ধরনের ঔষধ খেয়ে থাকেন কিন্তু একবার ওকে ভেবে দেখেছেন যেই ওষুধটি খাচ্ছেন সে ওষুধটি খাবার ফলে আপনার শরীরে ক্যান্সার হতে পারে কিনা এ বিষয়ে কি একবারও ভেবেছেন? না ভাবলে এখন ভাবুন কারণ এমন কিছু ওষুধ রয়েছে যেগুলো বাসক প্রক্রিয়া আছে। তাহলে চলুন সেই ওষুধগুলোর নাম এখনই দ্রুত জেনে নিন।

আপনাদের ভেতরে অনেকেই রয়েছে যারা নিয়মিত গ্যাসের ট্যাবলেট গ্রহণ করেন। আপনি যদি নিয়মিত গ্যাসের ট্যাবলেট খান তাহলে এটি আপনার ক্যান্সার হওয়ার আকাঙ্ক্ষাকে বাড়িয়ে দেয়। এরকম আরো হয়তো কিছু ওষুধ রয়েছে যেগুলো খেলে ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ে তবে আমার জানা মতে গ্যাসের ওষুধ সকলেই বেশি খায়।

তাই আপনাদেরকে আগেই সতর্ক করে দিলাম যাতে নিয়মিত গ্যাসের ওষুধ খাওয়া আপনি কমাতে পারেন কারো নিয়মিত গ্যাসের ওষুধ খেলে আপনার জীবনের অনেক বড় ক্ষতি হয়ে যেতে পারে। অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ সব সময় নেওয়ার চেষ্টা করবেন এবং ডাক্তার যেই নিয়ম গুলি মেনে চলতে বলবে সেই নিয়ম মেনে চলবেন।

আশা করি আপনি আমাদেরকে আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়েছেন এবং এর ভিতর আমরা যে সকল গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সম্পর্কে আলোচনা করেছি সে সকল বিষয় সম্পর্কে আশা করি আপনি সকল বিস্তারিত তথ্য জানতে পেরেছেন যদি আমাদের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আপনি উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধুকে আর্টিকেলটি শেয়ার করবেন এবং তাকেও জানানোর সুযোগ করে দিবেন। সুস্থ থাকবেন ভালো থাকবেন এতক্ষণ ধরে মনোযোগ সহকারে আর্টিকেল করার জন্য ধন্যবাদ।