বমি থেকে রক্ষার বিশেষ ১০টি উপায় - সেরা ১০টি ট্রিপস

প্রিয় পাঠক বমি থেকে রক্ষা পাওয়ার উপায় কোনগুলি এ বিষয়ে জানার জন্য হয়তো আপনি অনেক খোঁজাখুরি করেছেন কিন্তু কোথাও কোন বিস্তারিত তথ্য জানতে পারছেন না তাহলে আজকের এই সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি আপনার জন্য। আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়লে অবশ্যই সকল তথ্য পেয়ে যাবেন।

আপনাদের ভেতরে অনেকের কিন্তু সকালে অথবা অন্যান্য সময় দেখবেন গ্যাসের সমস্যা হয় এবং বমি বমি ভাব হয় আসলে গ্যাস্টিকের অতিরিক্ত সমস্যা কিন্তু ক্যান্সারের লক্ষণ হতে পারে বলে বলা যায় তাই দ্রুত এর চিকিৎসা করতে হবে এবং গ্যাস্ট্রিক থেকে বমি বমি ভাব এটা কিন্তু প্রায় বেশ কয়েকজন মানুষের হয়ে থাকে।

অবশ্যই আপনাকে গ্যাস্টিক এবং বমি বমি এই দুটো সমস্যাকে দূর করতে হবে না হলে কিন্তু পরবর্তীতে দেখা যেতে পারে বড় কোন ভয়াবহ রোগ দেখা দিতে পারে তাহলে এর জন্য আপনার কি করা লাগবে চলুন আমি সেটা বলি আপনি যদি চান আপনার গ্যাস্ট্রিক ভাগ ঘরোয়া পদ্ধতিতে দূর করবেন তাহলে যেগুলো খেতে হবে সেগুলো আপনারা রান্না ঘরে আছে।

আসলে আপনাদের রান্না ঘরে কিন্তু চা পাতা চিনি এগুলো থাকে এবং আপনারা কিন্তু অনেকেই সবসময় চা খেয়ে থাকে যাদের বাসায় গ্রামের দিকে তারা কিন্তু সকালে বিকালে দেখবেন দোকানে আড্ডা দেয় এবং সেখানে চা খায়। তাহলে কিন্তু দেখবেন পেট ব্যথা অথবা গ্যাসের সমস্যা খুব একটা থাকে না কারণ চা এর জন্য উপকার করে।

এমন ভাবে আপনি যদি আপনার কাছ থেকে সমস্যায় এবং এড়াতে চান তাহলে চা খেতে পারেন। তবে সবচাইতে ভালো হবে যদি আপনি চায়ের সাথে দারুচিনি মিস করে চাটি খান আমার অনেক থেকে বলা হয়ে থাকে চিনি ছাড়া চা খেলে এটা শরীরের জন্য অনেক উপকার আসে এভাবে আপনি চা খেতে পারেন তাও সবচেয়ে আমার মতে ভালো হবে যদি দারুচিনি দিয়ে চা খান।

তাই যারা নিয়মিত গ্যাস্ট্রিক এবং বমি বমি ভাবের সম্মুখীন হচ্ছেন তারা এগুলোর হাত থেকে বাঁচতে ডাক্তারের পরামর্শ নিন এবং যদি পারেন তাহলে চা এবং দারুচিনি মিস করে খান। তোমার অনেক জায়গায় কিন্তু এটাও বলা হয় যে লেবু এবং পানি মিশ্রিত করে করে পান করলে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দূর হয়ে যায় সে ক্ষেত্রে কিন্তু এটা আপনার উপকারে আসবে। আশা করি আপনার উত্তরটি পেয়েন।

আপনারা সব সময় আমাদের মাঝে এই প্রশ্নটা করে থাকেন যে সকালে বমি বমি ভাব হয় কেন অথবা এটা হবার মেন কারণটা কি? আসলে সকালে বমি বমি ভাব হয় এটা বিভিন্ন কারণে হতে পারে যেমন ধরেন আপনি যদি রাত্রে মদ্যপান করে ঘুমান এবং সকালে যদি উঠেন তাহলে সে ক্ষেত্রে কিন্তু আপনার সকালে বমি হতে পারে।

আপনি কিন্তু নিশ্চয়ই জানেন মদ্যপান করা পুরোপুরি ভাবে স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর এবং একটি জায়গায় দেখবেন যে বলে দেওয়া হয় মধ্যপন থেকে দূরে থাকতে তাই সকালে বমি হওয়া থেকে যদি বাঁচতে চান তাহলে কিন্তু আপনার মধ্য প্রাণ এবং ধূমপান দুটো থেকে সম্পূর্ণরূপে দূরে থাকতে হবে অর্থাৎ পরিত্যাগ করতে হবে।

আবার আপনাদের ভেতরে অনেকে আছে যারা রাত্রে অনেকগুলো ওষুধ একসাথে খেয়ে ফেলেন এবং যেটার ফলে আপনার শরীরে তো ক্ষতি হয় বটে তার সাথে সাথে সকালে উঠলে দেখতে পান মাথা ব্যথা করছে অথবা পেট ব্যথা করছে এবং বমি বমি ভাব হচ্ছে এটা খুব স্বাভাবিক কারণ প্রত্যেকটি ওষুধেরই কিছু না কিছু একটি পার্শ্ব প্রক্রিয়া থাকে।

তাই রাত্রে অতিরিক্ত পরিমাণে ওষুধ খেয়ে ঘুমাবেন না তাহলে কিন্তু আপনার সকালে উঠে পেট ব্যথা অথবা বমি বমি ভাব হতে পারে। আপনি যদি বড় কোন যানবাহনে উঠেন, লক্ষ্য করলে দেখতে পাবেন ড্রাইভার অনেক সময় জোরে যেতে যেতে আঁচল কাপ ব্রেক করে থাকে এবং সে সময় আপনার পেটের ভেতরে অনেক বড় ধরনের একটি ধাক্কা খায়।

পেটের খাবারগুলো এদিক থেকে অধিক বাড়ি খায় যার ফলে আপনার বমি বমি ভাব হয় এবং আপনি দেখবেন লক্ষ্য করলে অনেকে আছে যারা বাসে উঠে বমি করে এটা আসলে মূল কারণ হচ্ছে তাদের শরীরের সাথে বাস্ট এডজাস্ট করে না এরকম অনেকেই আছে যাদের শরীরের সাথে এগুলো যায় না তাই তারা বাসে উঠলে অবশ্যই মেডিসিন নিয়ে উঠবে।

আপনি যদি মেডিসিন নিয়ে না উঠেন তাহলে দেখা যাবে বাসে উঠে আপনার বমি বমি ভাব হচ্ছে কিন্তু আপনার কাছে কোন ঔষধ নেই এবং আশেপাশে কোন ফার্মেসি খুঁজে পাচ্ছেন না। আবার বাস ড্রাইভার কিন্তু আপনার জন্য যে কোন জায়গায় গিয়ে থামবে না। তাই করে বড় যানবাহনে উঠার আগে আপনাকে অবশ্যই আপনার প্রয়োজনীয় সকল কিছু নিয়ে উঠতে হবে।

চিকিৎসা বিজ্ঞান বলে থাকে কেউ যদি সকালে অতিরিক্ত সময় ধরে ঘুমিয়ে থাকে তাহলে সে ক্ষেত্রে কিন্তু বমি বমি ভাব হয় এবং বমি হতে পারে তাই চেষ্টা করুন দ্রুত ঘুম থেকে ওঠার এবং আপনি নিশ্চয়ই এটা জানেন যে একটি সুস্থ মানুষের সর্বোচ্চ সাত থেকে আট ঘন্টা ঘুমানো উচিত তাই আপনি চেষ্টা করবেন এই মাপে প্রতিদিন ঘুমানোর।

যারা সব সময় বিভিন্ন ধরনের চিন্তায় থাকেন এবং টেনসনে থাকেন সব সময় কোন জিনিস নিয়ে ভাবতে থাকেন তারা কিন্তু মন থেকে কখনো শান্তিতে থাকতে পারেন না এবং চিকিৎসা বিজ্ঞান বলে এর ফলে কিন্তু আপনাদের বমি বমি ভাব অনেক সময় আসতে পারে তবে প্রায় সময় আসবে এমনটা না কিছু সময় দেখা যেতে পারে এটা আসতে পারে।

চিন্তা করলে যে শুধু বমি বমি ভাব আসতে পারে তাই না অনেক ক্ষতি হয় তাই আমার মতে অতিরিক্ত চিন্তা না করা হবে। শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত আমি যে কারণগুলো বললাম এই কারণগুলোর জন্য কিন্তু বমি বমি ভাব সকালে হতে পারে তবে এগুলোই যে শেষ তাই নয় আরো অনেকগুলো হয়তো কারণ থাকতে পারে তবে আমি যতটুকু জানি ততটুকু আপনাকে জানানোর চেষ্টা করলাম।

প্রচন্ড বমি বমি ভাব এবং বমি করা এটি কিন্তু খুব খারাপ একটি লক্ষণ এবং যখন বমি হয় তখন কিন্তু অনেক কষ্ট হয় বমি করতে। বমির হাত থেকে রক্ষা পেতে কিন্তু সকলে চায় কিন্তু অনেকে পারে আবার অনেকে পারে না এর মূল কারণ হচ্ছে আমাদের ভেতরে অধিকাংশ মানুষ এটা জানি না যে বমি থেকে রক্ষা পেতে কোন উপায় গুলো মেনে চলা উচিত।

১। যখন আপনার অতিরিক্ত পরিমাণে বমি বমি ভাব হবে তখন চেষ্টা করবেন ধীরে ধীরে দীর্ঘ শ্বাস নেওয়া তাহলে কিভাবে এতে করে আপনার শরীরে একটি শক্তি প্রবাহিত হবে যার কারণে আপনার বমি বমি ভাব থাকলে দূর হয়ে যাবে এবং আপনি যদি বমি করতে থাকেন তাহলে আপনার বমি হওয়া দূর হয়ে যাবে।

তাই চিকিৎসা বিজ্ঞান বলে কেউ যদি বমি বমি ভাব হওয়ার সময় এবং বমি করার সময় ধীরে ধীরে দীর্ঘশ্বাস নেয় তাহলে তার বমি হওয়া বন্ধ হয়ে যেতে পারে এবং বমি বমি ভাব থাকলে তার আর বমি হবে না। তাই আমরা চেষ্টা করবোই নিয়মটা মেনে চলার।

২। বমির হাত থেকে রক্ষা পাওয়ার আরেকটি দুর্দান্ত উপায় হচ্ছে যদি আপনি ধূমপান করে থাকেন তাহলে ধূমপান ত্যাগ করুন কারণ অনেক সময় কিন্তু ধূমপানের কারণে বমি বমি ভাব হয় ধূমপান শুধু বমি বমি ভাব অথবা বমি হওয়ার কারণ সেটা না ধূমপান কিন্তু আমাদের হার্টকে পর্যন্ত নষ্ট করে দেয় এবং মানুষ মারা যায়।

যেহেতু ধূমপান আমাদের শরীরের অনেকভাবে ক্ষতি করছে সেহেতু কেউ যদি ধূমপান করে থাকেন তাহলে আপনার সর্বপ্রথম খরচ হবে ধূমপান পরিত্যাগ করা তাহলে দেখবেন আপনার যদি বমি বমি ভাব থাকে সেটি দূর হয়ে যাবে এবং পরবর্তীতে আপনার বমি বমি ভাব হবে না। এটা ছাড়াও আরো অনেক ধরনের রোগ থেকে মুক্তি পাবেন ধূমপান ত্যাগ করলে।

৩। আপনাদের প্রত্যেকের বাসায় হয়তো আদা রয়েছে কারণ আধা হলো একটি মসলা জাতীয় খাবার যেটিনা ছাড়া কোন রান্নার তেমন একটা স্বাদ হয় না। কিন্তু আপনি কি এটা জানেন যে আপনার বাসায় থাকা আদা দিয়ে আপনি চাইলে আপনার বমি বমি ভাব কিন্তু করতে পারবেন খুব সহজেই। না জানলে এখন জেনে রাখন।

যদি অতিরিক্ত বমি করে ভাগ হয়ে থাকে তাহলে বেশি বেশি আদা খান এতে করে আপনার পেটে গ্যাস্টিকের সমস্যা থাকলে সেটি দূর হয়ে যাবে আবার যদি পেট ব্যথা থাকে সেটাও দূর হয়ে যাবে তার সাথে সাথে আপনার যদি বমি হয় অথবা কোন বোনের ভাব মনে হয় তাহলে সেটি দূর হয়ে যাবে এক নিমিষে।

৪। এলাচ এটা হয়তো আপনি নিশ্চয়ই ছিলেন যেটা খাবার সুস্বাদু করতে কাজে আসে। অনেক বিশেষজ্ঞরে বলে থাকে যদি কারো বমি হয় তাহলে সে যদি এলাচ মুখের ভেতরে নিয়ে চিবাতে থাকে তাহলে সেক্ষেত্রে তার বমি বমি ভাব অথবা ভূমি দূর হয়ে যেতে পারে।

আপনার যদি বমি বমি ভাব হয় তাহলে বাসায় থাকা এই মসলা জাতীয় খাবারটা দিয়ে দিত আপনি আপনার বমি হওয়া থেকে রক্ষা পেতে পারেন। যাদের অতিরিক্ত বমি বমি ভাব হয় এবং মানুষের বমি হয় তারা ডাক্তারের পরামর্শ নিবেন এবং তার পাশাপাশি ফেরাস মুখে নিয়ে চিবানোর চেষ্টা করবেন।

৫। আরেকটি নিয়মে আপনি বমি হওয়া থেকে বাঁচতে পারেন সেটি হচ্ছে এক গ্লাস পানিতে একটি লেবুর রস ভালোভাবে মিশ্রিত করে সেই পানিটাকে হালকা করে গরম করে নিতে হবে এবং তারপরে যদি এই পানিতে আপনি খান তাহলে আপনার পেটে গ্যাসের সমস্যা অথবা বমির সমস্যা থাকলে সেটা দূর হয়ে যাবে।

৬। পুদিনা পাতা এটা মনে হয় অনেকে চিনে অথবা আপনারা অনেকে চিনেন না যারা চিনেন না তারা ডাক্তারের কাছে গেলে যাবেন এবং তাদের কাছে গিয়ে জিজ্ঞাসা করলে আপনাকে বলে দেবে। আসলে পুদিনা এবং তেল ব্যবহার করে কিন্তু বমি বমি ভাব খুব সহজে দূর করতে পারবেন এটা অনেক সহজ একটি উপায় ভাব দূর করার জন্য।

৭। যদি আপনার বমি বমি ভাব হয় তাহলে ভাত খাওয়ার চাইতে আপনারা অতিরিক্ত পরিমাণে পানি খান কারণ কেউ যদি অতিরিক্ত পরিমাণে পানি খায় তাহলে তার বমি বমি ভাব দূর হয়ে যায় কিন্তু আপনি যদি এর উল্টোটা করেন পানি শূন্যতা যদি আপনার শরীর থাকে তাহলে কিন্তু বমি থেকে একটি বড় কোন রোগে চলে যেতে পারে।

তাই এটি সকলে বলে থাকে কারো যদি বমি হয় তাহলে দিনে অতিরিক্ত পরিমাণে পানি পান করা অথবা পানি জাতীয় যে সকল ভালো খাবার রয়েছে যেমন ধরেন দুধ এগুলো খেলে কিন্তু শরীর ভালো থাকে এগুলো বেশি বেশি করে খেতে হবে যদি বমি বমি ভাব হয় কথা বাবি হয় তাহলে।

৮। এবার অনেক সময় বলি কিন্তু আপনার জান হবে চলাচলের কারণেও হতে পারে যেমন ধরেন আপনি উল্টো দিক হয়ে গাড়িতে চললেন সে ক্ষেত্রে কিন্তু যখন ড্রাইভার ব্রেক মারে তখন আপনার পেটে একটি আঘাত সৃষ্টি হয় আবার দেখা যায় অনেক সময় আপনার মাথা ঘুরে আসলে এই ক্ষেত্রে কিন্তু হয়।

তাই কোন যানবাহনে যদি আপনি চলেন তাহলে অবশ্যই এটা চেকআপ করে নিবেন যে আপনার শরীরের সাথে যানবাহনের চড়া ম্যাচ করছে কিনা যদি না করে যানবাহনে চললে যদি আপনার মাথা ঘুরে তাহলে সেই ক্ষেত্রে আপনি মেডিসিন ব্যবহার করুন।

৯। দারুচিনি যেটাকে আমরা অনেকে কাট মসলা নামে চিনি আবার অনেকে দারুচিনি বলে ডাকে এটা কিন্তু প্রায় সকল মানুষের বাসায় রয়েছে এর দারুচিনি দিয়ে কিন্তু খুব সহজে বমি বমি ভাব দূর করা যায় এজন্য আপনাকে দারুচিনি মুখে সেটিকে চিবাতে হবে এবং অবশ্যই ভালোভাবে দারুচিনি ধুয়ে মুখে নিবেন কারণ জীবাণু থাকা অবস্থায় যদি আপনি দারুচিনি মুখে নেন তাহলে কিন্তু আপনার পেটে গিয়ে আরো বমি হওয়ার আশঙ্কা বাড়িয়ে দিবে।

১০। আদা চা খাওয়া আগাছা খেলে কিন্তু এটি পেটের জন্য অনেক উপকার পেটের বিভিন্নভাবে একটি উপকার করে তার সাথে সাথে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থাকলে সেটি দূর করতে সাহায্য করে বিশেষজ্ঞরা বলে থাকেন সকালে খালি পেটে চা খেলে এতে শরীরের বেশি শক্তি প্রবাহিত হয় এবং সারাদিন ভালোভাবে কাজকর্ম করতে পারে।

ঠিক তেমনি কেউ যদি আদা চা খায় এবং তারা যদি বমি বমি ভাব হয়ে থাকে অথবা বমি হয় তাহলে সেটা কিন্তু দূর হয়ে যাবে। তাই আপনার যদি এখন বমি বমি ভাব মনে হয় তাহলে দ্রুত এটা ব্যবহার করে দেখতে পারেন অবশ্যই এর ভালো একটি ফল পাবেন। আমি এই টপ একটি ভিতরে যে কয়টি বিষয় বললাম এই কয়েকটি বিষয় যদি আপনার করেন তাহলে অবশ্যই আপনার বমি বমি ভাব দূর হয়ে যাবে।

যাদের অতিরিক্ত বমি হয় তারা সব সময় চিন্তিত থাকে যে আসলে বমি হওয়াটা বড় কোন রোগের লক্ষণ নয়তো। এই প্রশ্নটা সচরাচর সকলের ভেতরে থেকে থাকে কারণ প্রায় প্রত্যেকটি মানুষেরই দেখা যায় এই রোগটি হয়ে থাকে যে বারবার বমি হচ্ছে কিন্তু অনেকের ওষুধ খাওয়ার পরে দ্রুত ভালো হয়ে যায় এবং অনেকের অনেক দেরিতে ভালো হয়।

যাদের অনেক দেরিতে এই রোগটি ভালো হয় তাদের শরীরে কিন্তু ফুড পয়জনিং লক্ষণ থাকতে পারে। তাছাড়াও যদি কারো হজমের সমস্যা থাকে তাহলে কিন্তু এক্ষেত্রে অনেক সময় বমি হয়ে থাকে অর্থাৎ আপনার অতিরিক্ত পরিমাণে বমি হওয়া এটি আপনার হজম শক্তি কমে লক্ষণ হতে পারে। তাছাড়াও যদি আপনার পাকস্থলীতে ভাইরাস জড়িত কোন ইনফেকশন হয়ে থাকে।

তাহলে সেই ইনফেকশনের কারণে বমি হয় অর্থাৎ বমি হওয়ার আরেকটি অন্যতম কারণ হচ্ছে ভাইরাস জড়িত ইনফেকশন এরকম অনেক কারণে কিন্তু বমি হয় এবং বারবার বমি হওয়ার অনেক বড় লক্ষণ এরকম রয়েছে। আপনার যদি বমি হয় তাহলে তার লক্ষণ আপনি চেক করতে জানতে হবে আপনার শরীরে চেকআপ করাতে হবে ডাক্তারের কাছে গিয়ে।

দেখতে হবে আপনার শরীরে আসলে কোনটা লক্ষণ এর জন্য অর্থাৎ ক্ষতির কারণে আপনার বারবার বমি হচ্ছে এবং সেটি যদি আপনি চেকআপ করিয়ে ডাক্তার পরামর্শ অনুযায়ী জীবন যাপন করেন এবং যেগুলো মেনে চলতে বলবে চলেন তাহলে আপনার বমি হওয়ার এ ভাব খুব সহজে দ্রুত গতিতে কমে যাবে।

বমি হলে কি খাবার খাওয়া উচিত

শেষ কথাঃ বমি থেকে রক্ষার বিশেষ ১০টি উপায়