শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ থাকার ১০টি উপায়
প্রিয় পাঠক শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ থাকবেন কিভাবে এই বিষয়ে জানার জন্য
হয়তো আপনি অনেক অনেক জায়গায় খোঁজাখুঁজি করেছেন কিন্তু কোথাও কোনো বিস্তারিত
তথ্য জানতে পারছেন না, তাহলে আজকের এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ আপনার জন্য।
আমরা শুধু একটি বিষয় নিয়ে আলোচনা করিনি বেশ কিছু বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছি যেমন
সুস্থ থাকার দৈনন্দিন রুটিন কোনগুলো এছাড়াও আরো অনেকগুলো টপিক আলোচনা করেছি এই
আর্টিকেলটির ভেতরে। আপনি যদি সকল বিস্তারিত তথ্য জানতে চান তাহলে অবশ্যই আমাদের
আর্টিকেলটা আপনাকে মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে।
পোস্ট সূচিপত্রঃ এই পোস্টের যে অংশ থেকে পড়তে চান, সেই অংশে ক্লিক করুন
শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ থাকার ১০টি উপায়
মানুষের জীবনে বিভিন্ন ধরনের অসুখ অথবা রোগ লেগেই থাকে। আপনি আপনার নিজের দিকে
লক্ষ্য করলে বুঝতে পারবেন আপনি কি সুস্থ আছেন নাকি যেকোনো ধরনের একটি রোগে
আক্রান্ত হয়ে আছেন এর জন্য আপনাকে সর্ব প্রথমে মেডিকেল টেস্ট করতে হবে এবং দেখতে
হবে আপনি কোন রোগে আক্রান্ত হয়ে আছেন কিনা।
আমি আপনাকে কেন এই কথাটা বলছি কারণ বর্তমান সময়ে প্রতিটি মানুষ কোন না কোন রোগে
ভুগছে সেহেতু আপনিও করোনা কোন রোগে ভুগতে পারে তার জন্য সর্বপ্রথম চেকআপ করাবেন
যে আপনি নিজে কোন রোগের আক্রান্ত হয়ে আছেন এ বিষয়ে জানার জন্য। দেখুন কে না
চায় সুস্থ হয়ে থাকতে, ঠিক আপনিও চান সুস্থ হয়ে সবসময় থাকতে।
সুস্থ হয়ে থাকার জন্য অবশ্য আমাদেরকে কিন্তু কিছু নিয়ম-কানুন মেনে চলাচল করতে
হবে। আপনি একবার ভেবে দেখুন তো আপনি কি কোন নিয়মকানুন মেনে চলছেন। আমার মনে হয়
আপনি নিয়ম কানুন মেনে চলছেন না কারণ আপনি যদি সকল নিয়ম কানুন মেরে জীবন যাপন
করেন তাহলে কখনো রোগে আক্রান্ত হওয়ার কথা না।
এখন আপনি হয়তো আমার কথা শুনে মনে মনে এটা ভাবতে পারেন যে আমি তো সুস্থ থাকতে চাই
কিন্তু সুস্থ থাকার উপায় আসলে কোনগুলো? এই বিষয়ে আপনার মনে অনেক জানার
আকাঙ্ক্ষা থেকে থাকে এবং আপনার এই আকাঙ্ক্ষাকে দূর করার জন্য আজকে আমাদের এই
আর্টিকেল তাহলে চলুন আপনাকে শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ থাকা কয়েকটি উপায় বলে
দেয়।
পছন্দের মানুষদের সাথে মেলামেশাঃ আপনি যদি পছন্দের মানুষদের সাথে মেলামেশা করেন
তাহলে আপনি সব সময় আনন্দের ভিতরে এবং এর মাধ্যমে আপনি মানসিকভাবে পরিপূর্ণ
সুস্থভাবে থাকবেন। যদি পছন্দের মানুষরা আসে পাশে থাকে তাহলে সময় কিভাবে চলে যায়
সেটা উপলতি করা যায় না তাই যারা মানসিকভাবে সুস্থ নন তারা আপনাদের পছন্দের
মানুষগুলোর সাথে সময় কাটাতে পারেন।
- প্রতিদিন ব্যায়ামঃ ডাক্তাররা দেখবেন অনেক সময় বলে থাকে যদি কোন ব্যক্তি নিয়মিত ব্যায়াম করে তাহলে তার শরীর সবসময় সুস্থ থাকবে এবং তার শরীরের কোন ধরনের রোগ তৈরি হওয়া থেকে বাধাগ্রস্ত হবে। আপনি প্রতিদিন যদি ব্যায়াম করেন তাহলে আপনার শারীরিক সমস্যা কিছুদিনের মধ্যেই দেখবেন দূর হয়ে যাচ্ছে।
- নতুন কিছু করার চেষ্টাঃ আপনি একটি চিন্তায় সবসময় মগ্ন হয়ে না থেকে কিছু সময় ভাবার চেষ্টা করবেন নতুন কিছু নিয়ে কারণ আপনি যদি নতুন কিছু নিয়ে ভাবার চেষ্টা করেন তাহলে দেখবেন আপনার মন সবসময় ভালো থাকবে এবং এতে করে আপনার মানসিক সমস্যা দূর হয়ে যাবে। তাই চেষ্টা করুন নতুন নতুন কিছু নিয়ে ভাবার।
- শরীরের জন্য ঘুমঃ আপনার দিনে সর্বোচ্চ ৮ ঘন্টা ঘুমানো উচিত সেখানে যদি আপনি কম সময় ঘুমান তাহলে বুঝতে পারছেন আপনার দেহের বড় কোন ক্ষতি হবে অথবা অসুখ দেখা দিতে পারে। তাই রাত জেগে না থেকে চেষ্টা করুন সব সময় তাড়াতাড়ি ঘুমানোর এবং সকালে একদম ভরে ওঠার চেষ্টা করুন এতে করে আপনার শরীর অনেক সুস্থ থাকবে।
- সময় থাকলে ভ্রমন করুনঃ আপনি যদি সব সময় বাসায় এবং অফিসে বসে থাকেন তাহলে আপনার কোন কিছু ভালো না লাগতে পারে তাই চেষ্টা করুন আপনি ফ্রি থাকলে সেই সময় আপনার পছন্দের কোন জায়গায় যাওয়ার এতে করে আপনার বোন ও মায়ের দুটোই সম্পূর্ণভাবে ভালো হয়ে যাবে এবং আপনার সময়গুলি অনেক আনন্দে কাটবে।
- নির্দিষ্ট আকারে জল পান করুনঃ আপনি নিশ্চয়ই জানেন পানির অপর নাম জীবন বলা হয় কারণ পানি না খেয়ে কোন মানুষ বাঁচতে পারেনা। তাই প্রতিদিন এই চেষ্টা করবেন আপনার যতটুকু পানি খাওয়া প্রয়োজন ঠিক ততটুকু পানি পান করার। আপনি নিশ্চয়ই জানেন দিনে সর্বোচ্চ দুই থেকে তিন লিটার পানি পান করতে হয়। তাই চেষ্টা করবেন দুই থেকে তিন লিটার পানি পান করার।
- অনলাইন যন্ত্র থেকে দূরে থাকুনঃ আপনি যদি সব সময় অনলাইন জগতে পড়ে থাকেন অথবা মোবাইল, ল্যাপটপ এবং ডেস্টপ গুলো যদি সব সময় ব্যবহার করেন তাহলে দেখতে পাবেন আপনি শারবিক মানসিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়ছেন তাই যত সম্ভব চেষ্টা করবেন অনলাইনের এই সকল যন্ত্র গুলো থেকে নিজেকে একটু আলাদা সময় দেওয়ার।
- ধূমপান এবং মাদকদ্রব্য ত্যাগঃ আপনি ধূমপান করে থাকেন তাহলে নিশ্চয়ই সেই ধূমপানের প্যাকেটে লেখা দেখতে পাবেন যে ধূমপান মৃত্যু ঘটায়। তাহলে আপনি নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন ধূমপান মানব দেহের জন্য কতটা ক্ষতিকর তাই সর্বপ্রথমে ত্যাগ করুন ধূমপান এবং মাদকদ্রব্য ত্যাগ করার। তাহলে দেখবেন আপনি এবং আপনার চারিপাশের স্বপ্নে সুস্থ থাকছে।
- আপনার পোষা কোন প্রাণী থাকলে তার সাথে সময় কাটানঃ আপনি যদি আপনার বাসায় কোনো প্রাণী লালন পালন করেন তাহলে তার প্রতি আপনার একটি মায়া তৈরি হয়ে যাবে এবং আপনি যদি তার সাথে সময় কাটাতে থাকেন তাহলে ধীরে ধীরে দেখতে পাবেন আপনার মানসিক চিন্তাভাবনা গুলো বা মানসিক সমস্যা গুলো দূর হয়ে যাচ্ছে।
- স্বাস্থ্যকর খাবার খানঃ আপনি যে সকল খাবার খেলে শরীরের ক্ষতি হয় সে সকল খাবার যদি খান তাহলে অবশ্যই আপনার শরীরে বিভিন্ন রোগের সৃষ্টি হবে তাই সবসময় চেষ্টা করুন খাবারের তালিকায় সে সকল খাদ্যগুলোকে রাখতে যেগুলো খেলে আপনার শরীর পরিপূর্ণভাবে সুস্থ থাকে এবং আপনি কোন রোগে আক্রান্ত হবেন না এমন ফলমূল অথবা শাকসবজি খান।
আপনি যদি এই উপায়গুলো মেন্টেন করে চলতে পারেন তাহলে আমি মনে করি আপনি কোন ধরনের
শারীরিক এবং মানসিক রোগে আক্রান্ত হবেন না এবং আপনার শরীর এবং মন দুটোই সবসময়
সুস্থ থাকবে। তাই আপনি অযথা এমন কাজ করবেন না যে কাজের কারণে আপনাকে ভবিষ্যতে
পস্তাতে হয়। এখন থেকেই নিজে সতর্ক হোন এবং অন্যকে সতর্ক করুন।
সুস্থ থাকার দৈনন্দিন রুটিন
আমাদের প্রত্যেকের জীবনে একটা রুটিন থাকা দরকার কারণ আপনি যদি কোন রুটিন বিহীন
জীবনযাপন করেন তাহলে দেখবেন আপনার জীবনটা যেন কেমন একটি অগোছালো হয়ে আছে। সুস্থ
থাকার জন্য আপনার দৈনন্দিন রুটিন টা কি হতে পারে সেটা আমি আপনাকে এখন বলব তাহলে
চলুন আর কথা না বাড়িয়ে মেইন টপিকে যাওয়া যাক।
- আপনি প্রতিদিন চেষ্টা করুন দেরি করে না ঘুমিয়ে দ্রুত ঘুমিয়ে পড়া কারণ রাত জাগলে এতে করে আপনার চোখের এবং মাথার অনেক ক্ষতি হতে পারে তাই এটি আপনার রুটিং এ থাকা আবশ্যক।
- সকালে একটু ভোর ভোর অবস্থায় উঠার চেষ্টা করুন এবং উঠে সর্বপ্রথম ভালোভাবে দাঁত এবং মুখ পানি দিয়ে পরিষ্কার করে নিবেন অবশ্যই খেয়াল রাখবেন যেন সে পানিতে কোন ধরনের জীবাণু অথবা নোংরা না থাকে।
- সকালে ওঠার পর যেহেতু মাইন্ড সবসময় পরিষ্কার থাকে সে তো আপনি আপনার কোন বই অথবা পড়া থাকলে পড়ে নিতে পারেন কারণ সুস্থ মস্তিষ্কে পড়াশোনা খুব ভালোভাবে মনে থাকে।
- স্বাস্থ্যকর সকল খাবার খান এবং খাবার সময় অবশ্যই খাবার এবং পানি পরিষ্কার আছে কিনা এটি খেয়াল করে নিবেন। অবশ্যই আপনি চেষ্টা করবেন খাবারের তালিকায় ভালো কিছু খাবার রাখা যে সকল খাবার খেলে আপনার শরীরের উপকারে আসতে পারে।
- এরপরে যদি সময় পান তাহলে ব্যায়াম করুন কারণ ব্যায়াম করলে শরীর এবং মন দুটোই ভালো থাকে এবং আপনার শরীরে কোন ধরনের রোগের সৃষ্টি হওয়া থেকে ব্যায়াম আপনাকে হেফাজতে রাখে।
- আপনার যদি কোন কাজ থাকে অথবা অফিস থাকে তাহলে সেখানে যান তবে অবশ্যই যাওয়ার সময় রাস্তার দিকে ভালোভাবে খেয়াল করে যাবেন এবং যানবাহনে চলাচল করলে সব সময় সতর্ক থাকুন।
- যদি দুপুরের সময় পান তাহলে দুপুরে এক থেকে দুই ঘন্টা ঘুমাতে পারেন এতে করে আপনার শরীর সুস্থ হয়ে থাকবে।
- আপনি বিকালে যদি সময় পান তাহলে খেলাধুলা করতে পারেন কারণ খেলাধুলার মাধ্যমে শরীরে এক ধরনের ব্যায়াম হয় যার ফলে শরীর সবসময় সুস্থ থাকে এবং মনও ভালো থাকে।
- এবং রাত্রে খাবার শেষ করে এক ঘন্টা পরে ঘুমিয়ে পড়ুন এবং অবশ্যই দিনে ৭ থেকে ৮ ঘণ্টা ঘুমানোর চেষ্টা করবেন কারণ এর থেকে কম ঘুমালে আপনার শরীরে বিভিন্ন ধরনের রোগের সৃষ্টি হবে।
আপনি যদি আমার বলা রুটিন গুলো অনুযায়ী জীবন যাপন করেন তাহলে আশা করি আপনার জীবন
যাপনটি হবে পরিপূর্ণ সুস্থতার সাথে এবং আপনি কোন ধরনের রোগে আক্রান্ত হবেন না।
তিনি নিজের সতর্ক থাকুন এবং আপনার চারিপাশের সকলকে সকলকে রাখুন। আপনি যদি পারেন
তাহলে চেষ্টা করুন আমার বলে দেওয়া এই রুটিন গুলো মেনে চলার।
সকালে খালি পেটে কি খেলে শরীর ভালো থাকে
আমরা সকালে বিভিন্ন ধরনের নাস্তা অথবা খাবার খেয়ে থাকি। আমাদের ভেতরে অনেকে
জানিনা যে সকালে কোন খাবারগুলো আমাদের খেলে শরীরের জন্য বেশি উপকারী। তাই আমি
আপনাদেরকে আজকে বেশ কিছু খাবারের নাম বলব আপনি যদি খালি পেটে এই খাবারগুলো খেতে
পারেন তাহলে এটি আপনার শরীরের জন্য অনেক উপকারে আসবে।
- আপনি খালি পেটে যদি তরমুজ খান তাহলে এতে করে আপনার অনেক উপকার হবে কারণ তরমুজে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন যেটা আপনার শরীরে শক্তি যোগায়। তরমুজ পেটের জন্য অনেক উপকারী।
- কিসমিসের উপকারিতা অনেক যদি আপনি সেটি সকালে খালি পেটে খেতে পারেন। তবে আপনি যদি কিসমিস ভিজিয়ে খেতে পারেন তাহলে এটি সবচেয়ে বেশি আপনার শরীরের জন্য উপকারী হবে তাই শরীর সুস্থ রাখতে খালি পেটে সকালে কিসমিস খেতে পারেন।
- আমরা সকলেই জানি মধু খাওয়ার শরীরের জন্য অনেক ভালো তবে এটি সবচেয়ে বেশি উপকারে আসে যদি আপনি সকালে খালি পেটে অল্প খানিক করে খেয়ে থাকেন। কারণ বড় বড় বিশেষজ্ঞরা বলে থাকে মধুর উপকারিতা অনেক যদি এটি খালি পেটে খাওয়া হয়।
- এবং কাঠবাদাম যদি কেউ খালি পেটে খায় তাহলে তার শরীরে অনেক উপকারে আসবে। বাদাম সকলে শুকনো খেতে ভালোবাসে কিন্তু আপনি কি জানেন কাঠবাদাম ভিজিয়ে খেলে এতে করে বেশি উপকার পাওয়া যায়।
এরকম আরো অনেকগুলো ফল অথবা খাবার রয়েছে যেগুলো আপনি যদি সকালে খালি পেটে খান
তাহলে আপনার অনেক উপকারে আসতে পারে তাই অবশ্যই চেষ্টা করুন খালি পেটে এই
খাবারগুলো খাওয়ার কারণ আপনার দেহ যদি সুস্থ থাকে তাহলে সবকিছু করে আপনি শান্তি
পাবেন এবং আপনার দেহ যদি ভালো না থাকে তাহলে আপনি কোন ভাবে ভালো থাকতে পারবেন না।
সকালে ব্রেকফাস্ট কি খাওয়া উচিত
আপনারা অনেকেই চিন্তিত যে আমরা আসলে সকালের ব্রেকফাস্টে কি খাবো অথবা কি খেলে
আমাদের শরীর সুস্থ থাকবে এবং সারাদিন শরীর শক্তিশালী হয়ে থাকবে। আপনাদের এই
চিন্তাগুলোকে দূর করতে আমি এমন কয়েকটি খাবারের নাম বলবো যেগুলো আপনারা
ব্রেকফাস্টে খেলে আপনাদের শরীরে অনেক উপকারে আসবে।
আপনার ভালো লাগতে পারে এমন কিছু পোস্ট:
সকালের নাস্তায় আপনি রুটি খেতে পারেন কারণ বড় বড় ডাক্তারেরা বলে থাকে সকালের
রুটি খেলে সারাদিন শরীরে একটি শক্তি প্রবাহিত হয় এবং আমরা সকলেই জানি রুটি
খাওয়া শরীরের জন্য অনেক উপকারী। আবার যদি পারেন তাহলে সকালে বেশি বেশি করে ফলমূল
খাওয়ার চেষ্টা করবেন কারণ ফলমূল খেলে শরীরের ভিটামিন এর ঘাটতি পূরণ হয়।
সকালের নাস্তায় ডিম রাখতে পারেন ডিম খেলে শরীরে সারাদিন অনেক শক্তি প্রবাহিত হয়
এবং বড় বড় বিশেষজ্ঞরা বলে থাকে সকালের নাস্তায় অবশ্যই ডিম রাখা উচিত। এরকম আরো
বেশ কিছু খাবার রয়েছে যেগুলো আপনি যদি সকালের নাস্তায় খান তাহলে আপনার শরীর
সারাদিন অনেক সুস্থ থাকবে। তাই চেষ্টা করো নিজেকে সুস্থ রাখার।
শেষ কথা | শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ থাকার ১০টি উপায়
আশা করি আপনি আমাদের এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ে শেষ করেছেন এবং এখন আপনি
নিশ্চয়ই এ বিষয়ে জেনে গেছেন যে শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ কিভাবে থাকা যায়
এবং আরো টপিক রয়েছে সেগুলো সম্পর্কে সকল বিস্তারিত জানতে পেরেছে আপনি। এরকম নতুন
তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইট নিয়মিত ভিজিট করতে পারেন।
আপনি যদি আমাদের লেখাগুলোর মাধ্যমে উপকারিত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধুর
কাছে এই লেখাগুলো শেয়ার করে তাকেও জানানোর চেষ্টা করবেন। সুস্থ থাকবেন এবং ভালো
থাকবেন এতক্ষণ সময় ধরে আপনার মূল্যবান সময়টি আমাদের আর্টিকেলে ব্যয় করার জন্য
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url