যমুনা সেতুর পিলার কয়টি - যমুনা সেতুর খরচ কত

প্রিয় পাঠক যমুনা সেতুর পিলার কয়টি এ বিষয়ে আপনি হয়তো অনেক খোঁজাখুঁজি করেছেন কিন্তু কোন জায়গায় কোন বিস্তারিত তথ্য জানতে পারেননি তাহলে আজকের এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য অবশ্যই আজকের আর্টিকেলটির মাধ্যমে আপনাকে আপনার সকল প্রশ্নের উত্তর গুলো সঠিকভাবে দিয়ে দেব।

আমরা শুধুমাত্র একটি বিষয় নিয়ে আলোচনা করিনি আরো বেশ কিছু বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছি তার মধ্যে একটি যেমন যমুনা সেতুর খরচ কত এই বিষয়ে যদি আপনি জানতে চান আপনার মনে যদি কোন প্রশ্ন থেকে থাকে তাহলে এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে সেই সম্পর্কে সকল তথ্যগুলো বিস্তারিত আকারে পেয়ে যাবেন।

পোস্ট সূচীপত্র : এই পোস্টের যে অংশ থেকে পড়তে চান, সেই অংশে ক্লিক করুন

আজকের এই আর্টিকেলটি যদি আপনি মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে বেশ কয়টি প্রশ্নের উত্তর পেয়ে যাবেন আপনি এখানে যেটার জন্য এসেছেন সেটি হল যমুনা সেতুর পিলার সংখ্যা কয়টি এই বিষয়ে জানতে এ বিষয়ে তো আপনি সকল তথ্য পাবেন তার সাথে সাথে আরও বেশ কিছু বিষয় জানতে পারবেন অবশ্যই মনোযোগ সহকারে আর্টিকেলটি পড়তে থাকুন।

যমুনা সেতুকে অনেকে বঙ্গবন্ধু সেতু নামে চেনে। যমুনা সেতু হবার পর থেকে উত্তরবঙ্গের মানুষের অনেক সুবিধা হয়েছে কারণ তারা সেতু নির্মাণ করার পর থেকে সকলের সাথে যোগাযোগ করতে অনেক সুবিধা হয়। যমুনা সেতু অনেক মানুষের শখের সেতু। যমুনা নদীর উপরে সর্বপ্রথম সেতু নির্মাণ করতে চেয়েছিলেন আব্দুল হামিদ খান ভাসানী।

আব্দুল হামিদ খান ভাসানী সেতু নির্মাণ করার কথা ভাবলেও এটিকে বাস্তবতায় প্রমাণ করে দিয়েছে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা। সরকারের যমুনা সেতু তৈরি করার ফলে অনেক মানুষের অনেক উপকার হয়েছে। উত্তরবঙ্গের যে সকল মানুষদের চলাচল করতে অনেক কষ্ট হতো তারা এখন নিমিষেই চলাচল ও যোগাযোগ করতে পারে।

বাংলাদেশের প্রায় প্রত্যেকটা মানুষ যমুনা সেতুকে চিনে এবং এই সেতো হওয়ার ফলে উত্তরবঙ্গের কত বড় উপকার হয়েছে সেটি সকলের জানা। যমুনা সেতু তৈরি করার ফলে উত্তরবঙ্গের মানুষরা বিভিন্ন কিছু আদান প্রদান করতে পারে এবং তাদের অনেক দিক দিয়ে উপকার হয়েছে এই উপকার ভোলার নয় উত্তরবঙ্গের সকল মানুষ এই উপকার কি মনে রাখবে।

তবে বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষ এটা জানে না যে যমুনা সেতুর পিলারের সংখ্যা কয়টি এই বিষয়ে অনেকেরই অজানা। এখন আপনার মনে হয়তো প্রশ্ন আসছে আসলেই তো আমি নিজেও তো জানিনা যে বাংলাদেশের যমুনা সেতুর সংখ্যা কয়টি। তাহলে চলুন আর দেরি না করে আপনাকে বলে ফেলি যমুনা সেতুর সংখ্যা কয়টি। আসলে যমুনা সেতুর সংখ্যা হয়েছে মোট ৫০ টি।

যমুনা সেতু দৈর্ঘ্যের দিক দিয়ে ৪.৮ কিলোমিটার আনুমানিক এবং এটি প্রস্তর দিক দিয়ে প্রায় আনুমানিক ১৮.৫ মিটার। যমুনা সেতুকে অধিক মানুষ চেনে বঙ্গবন্ধু সেতু নামে তাই আপনি যদি চান তাহলে যমুনা সেতুকে বঙ্গবন্ধু সেতু নামে ডাকতে পারেন। এখন থেকে আপনাকে কেউ যদি প্রশ্ন করে যমুনা সেতুর পিলার সংখ্যা কত আশা করি আপনি সেটির উত্তর দিতে পারবেন।

যমুনা সেতু দেখতে যেমন আকর্ষণীয় তেমনি এটি তৈরি করতে অধিক পরিমাণে টাকার প্রয়োজন হয়েছে। বাংলাদেশের প্রায় সকল মানুষ যমুনা সেতুকে চেনে কিন্তু তার মধ্য অধিকাংশ মানুষ এটা জানেন আমি যমুনা সেতু তৈরি করতে বাংলাদেশের সরকারের কত টাকা খরচ হয়েছে। আপনি এখন হয়তো ভাবছেন যে আসলেই যমুনা সেতু তৈরি করতে কত টাকা খরচ হতে পারে।

আসলে যমুনা সেতু তৈরি করতে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর খরচ হয় প্রায় ৯৬২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার যেটি বাংলাদেশি টাকায় হয় ৩৭৪৫ কোটি ৬০ লাখ টাকা। যমুনা সেতু তৈরি করতে সরকারের মোট এত টাকা খরচ হয়ে থাকে তবে হ্যাঁ এই সেতুটি তৈরি করার ফলে উত্তরবঙ্গের মানুষেরা সকল সুযোগ সুবিধা গুলো ভালোভাবে পাচ্ছে।

যমুনা সেতু টাঙ্গাইল থেকে সিরাজগঞ্জে মাঝে অবস্থিত এটি টাঙ্গাইল থেকে সিরাজগঞ্জ যাতায়াত করার জন্য একটি সেতু। এই সেতুটি তৈরি করার ফলে অনেক বড় উপকার হয়েছে যেমন পূর্ববঙ্গের সাথে পশ্চিমবঙ্গ এবং উত্তরবঙ্গের যাতায়াতে অনেক সুবিধা এসেছে, মানুষ এখন খুব সহজে যাতায়াত করছে পারছে যমুনা সেতুর কারণে।

এছাড়াও আপনি যদি ঢাকা থেকে পূর্ববঙ্গ যেতে চান তাহলে যমুনা সেতুর ফলে আপনি এখন খুব সহজে যাতায়াত করতে পারবেন। যমুনা সেতু বিভিন্ন মাধ্যমে বাংলাদেশের মানুষজনদেরকে সাহায্য করেছে যার কোন তুলনা হয় না এর প্রশংসা করে ফুরাবে না। এসে সেতুটি উদ্বোধন করা হয় ১৯৯৮ সালের জুন মাসে এই সেতুটি উদ্বোধন করা হয়ে থাকে।

আপনাদের ভেতর অনেকেই হয়তো এটা জানতেন না যমুনা সেতু কত সালে উদ্বোধন করা হয়েছে তো এখন নিশ্চয় আপনি এই বিষয়ে নিশ্চিত হয়ে গেছেন যে যমুনা সেতু কত সালে উদ্বোধন করা হয়। এই সেতুটি রেললাইন চলাচল করার জন্য উপযুক্ত একটি সেতু।

আপনাদের ভেতরে যারা জানেন না যে যমুনা সেতু কত সালে চালু করা হয় তারা অবশ্যই আর্টিকেলটি পড়তে থাকলে বুঝতে পেরে যাবেন যে যমুনা সেতু কত সালে নির্মাণ করা হয়েছে আসলে যমুনা সেতুটি চালু করা হয়ে থাকে ১৯৯৮ সালের জুন মাস থেকে। এসে দুটি চালু হওয়ার ফলে টাঙ্গাইল এবং সিরাজগঞ্জে চলাচলের সুবিধা বেড়ে গেছে।

আপনি নিশ্চয়ই আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে করেছেন। যদি মনোযোগ সহকারে পড়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই যমুনা সেতুর পিলার কয়টি এই বিষয়ে আপনি সকল জ্ঞান লাভ করতে পেরেছেন। যদি আমাদের আর্টিকেলটির মাধ্যমে আপনি বিন্দু পরিমাণ উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধুর কাছে আর্টিকেলটি শেয়ার করবেন।