অল্প পুঁজিতে পাইকারি ৩৫টি ব্যবসা | টাকা ছাড়া ব্যবসা করার উপায়
প্রিয় পাঠক অল্প পুজিতে পাইকারি ব্যবসা কিভাবে করবেন এ বিষয়ে জানার জন্য হয়তো
আপনি অনেক জায়গায় খোঁজাখুরি করেছেন কিন্তু কোথাও কোন বিস্তারিত তথ্য জানতে
পারেননি তাহলে আজকের এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ আপনার জন্য তাই আর দেরি না করে
আর্টিকেলটি পড়তে থাকুন।
আপনি যদি আমাদের এই আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে
অবশ্যই বুঝতে পারবেন অল্প পুঁজিতে পাইকারি ব্যবসা কিভাবে দাঁড় করাবেন সেই সকল
বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত তাই আপনি যদি সকল বিষয়ে জানতে ইচ্ছুক হয়ে থাকেন তাহলে
আমাদের এই আর্টিকেলটি অবশ্যই আপনাকে মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে।
পোস্ট সূচিপত্রঃ এই পোস্টের যে অংশ থেকে পড়তে চান, সেই অংশে ক্লিক করুন
অল্প পুঁজিতে পাইকারি ব্যবসা
যাদের টাকার সংখ্যা অনেক কম এবং চাচ্ছেন যে ঘরে বসে একটি হ্যান্ডসাম এবং ইনকাম
করতে তাহলে চিন্তার কোন কারণ নেই আমি আজকে এরকম ২০ টি ব্যবসার নাম বলব যেগুলো
আপনি অল্প সংখ্যক টাকা ইনভেস্ট করার মাধ্যমে খুব সহজে সেখান থেকে টাকা ইনকাম করে
লাখপতি হতে পারবেন।
তবে হ্যাঁ আমি কি উপায় গুলি বলবো এই প্রত্যেকটি সেক্টরে কাজ করতে গেলে কিন্তু
আপনার অল্প কিছু সংখ্যক টাকার সাথে সাথে ধৈর্য থাকা লাগবে কারণ ধৈর্য যদি না থাকে
তাহলে কিন্তু সেগুলো থেকে আপনি সফল হতে পারবেন না সেই কাজগুলো প্রথমের দিকে হয়তো
আপনার অনেক কঠিন রাখতে পারে কিন্তু ধীরে ধীরে সেটা সহজ হয়ে যাবে।
এখন আপনার মনে হয়তো সে ব্যবসা গুলি সম্পর্কে জানার আকাঙ্ক্ষা দিয়ে দিলে অনেক
বেড়ে যাচ্ছে তাহলে চলুন আর দেরি না করে আপনাকে সেই ব্যবসাগুলো সম্পর্কে
বিস্তারিত তথ্য জানিয়ে দিন। নিচে এমন ৩৫ টি ব্যবসার নাম বলে দেওয়া হল যেগুলো
আপনি অল্প পুঁজিতে করতে পারবেন।
চায়ের ব্যবসা
- মোবাইল রিচার্জ অথবা বিকাশের ব্যবসা
- জামা কাপড়ের দোকান
- হারবাল প্রোডাক্ট বিক্রয়ের ব্যবসা
- মোবাইলের ব্যবসা
- কম্পিউটারের ব্যবসা
- মোটরসাইকেলের শোরুম
- মুদিখানার দোকান
- স্মার্ট ওয়াচ ব্যবসা
- কফি হাউজ তৈরি
- ফটোগ্রাফি
- ডেলিভারি
- গিফট শপ
- মাক্স তৈরির ব্যবসা
- চশমার ব্যবসা
- মাছের ব্যবসা
- গরুর মাংসের ব্যবসা
- মুরগির খামার
- অনলাইনে কাপড়ের ব্যবসা
- ডিজিটাল মার্কেটিং
- ইকামার্স ব্যবসা
- জুতার পাইকারি ব্যবসা
- চালের আড়ত
- সবজির আড়ত
- ব্যাগের পাইকারি ব্যবসা
- বোরখা ও হিজাবের ব্যবসা
- পাঞ্জাবি শোরুম
- হোমমেড ফুড ডেলিভারি
- হাতে তৈরি মালার ব্যবসা
- চকলেট তৈরি করে পাইকারি ব্যবসা
- ফলমূলের পাইকারি ব্যবসা
- গাছের ব্যবসা
- চা পাতার পাইকারি ব্যবসা
- রাসায়নিক সার এর পাইকারি ব্যবসা
- বিস্কুট এর পাইকারি ব্যবসা
- ইলেকট্রনিক পণ্যের ব্যবস
এই সকল ব্যবসাগুলি আপনি অল্প পুঁজিতে অর্থাৎ অল্প টাকা ইনভেস্ট করার মাধ্যমে করতে
পারবেন ব্যবসা গুলি অনেক সহজ তবে হ্যাঁ ব্যবসা গুলি করতে গেলে আপনাকে ধৈর্য ধরে
এবং ধীরে ধীরে কাজ চালিয়ে যেতে হবে তাহলে কত এ কাজগুলো করে আপনি সফল হতে পারবেন
তা না হলে পারবেন না। আশা করি আমি যে ৩৫টি উপায় বলে দিয়েছি এগুলোর ভিতর যে কোন
একটি নিয়ে আপনি এগিয়ে যেতে পারবেন।
টাকা ছাড়া ব্যবসা করার উপায়
আপনি কি কোন টাকায় ছাড়া ব্যবসা করে কোটিপতি হতে চান এই স্বপ্নকে আপনার মনের
ভিতরে পুষে রেখেছেন? সেই স্বপ্নকে সত্যি করার জন্য আমি আজকে আপনাকে কিছু
দুর্দান্ত উপায় বলে দেবো যেগুলো আপনি পুরো টাকা ইনভেস্ট করা ছাড়াই করতে পারবেন
এবং সেই কাজ করে আপনি খুব সহজে টাকা ইনকাম করে লাখপতি হতে পারেন।
তাহলে আর দেরি কেন আপনি কেন দেরি করছেন আপনি যদি সুযোগটাকে কাজে লাগাতে চান তাহলে
এখন থেকে শেষ পর্যন্ত যে কথাটুকু আমি বলব সে কথাটুকু মনোযোগ সহকারে পড়ুন কোন
লাইন ছেড়ে অন্য লাইন গিয়ে পড়বেন না তাহলে কিন্তু বুঝতে পারবেন না। তাহলে চলুন
আর দেরি না করে সেই উপায় গুলো আপনাকে জানানো যাক।
১। ই-কমার্স ব্যবসাঃ এ ব্যবসাটি করতে আপনার কোন ধরনের টাকার প্রয়োজন হবে না
আপনার ভেতরে যদি কাস্টমারের সাথে কথা বলার এবং কাস্টমারকে ইমপ্রেস করার মতন
ক্ষমতা থেকে থাকে তাহলে কিন্তু এটি আপনি খুব সহজে করতে পারবেন এই কাজটার করার
জন্য আপনাকে অন্য কারো প্রোডাক্ট আপনার মাধ্যমে বিক্রয় করতে হবে।
আপনি যে ব্যক্তি প্রোডাক্টটি অন্য কারো কাছে সেল করবেন সে ব্যক্তি তার
প্রোডাক্টটি বিক্রি করার বিনামূল্যে আপনাকে কিছু সংখ্যক প্রফিট দিয়ে দেবে।
আপনাকে সুন্দরভাবে একটি প্রোডাক্ট এর রিভিউ অনলাইনের মাধ্যমে করতে হবে এবং
কাস্টমারদেরকে ইন্টারেস্ট করতে হবে যেন তারা সে প্রযুক্তি ক্রয় করে।
আপনার একমাত্র প্রধান কাজ হবে কোন একটি ব্যক্তির কাছে বিক্রয় করা তাই বলে এটা
ভাববেন না যে সে প্রোডাক্টটি আপনাকেই ডেলিভারি দিয়ে আসতে হবে। আপনি শুধুমাত্র
প্রোডাক্টটি বিক্রি করে দিবেন ডেলিভারি সেটা ডেলিভারি ম্যান গিয়ে দিয়ে আসবে।
২। আপনি যদি কোন বিষয়ে দক্ষশীল একজন ব্যক্তি হয়ে থাকেন যেমন ধরেন পড়াশোনার
বিষয়ে আপনি অনেক ভাল জানেন এবং আপনি স্টুডেন্ট পড়াতে চান তাহলে সে ক্ষেত্রে
কিন্তু আপনি অনলাইনে বা অফলাইনে যেকোনোভাবে আপনি স্টুডেন্ট পড়াতে পারেন। ধরুন
আপনি অনলাইনে স্টুডেন্ট পড়াতে চান।
আপনাকে অনলাইনে স্টুডেন্ট পড়ানোর জন্য যেটা করতে হবে অবশ্যই আপনার হয়তো একটি
অনলাইনে গ্রুপ থাকা লাগবে না হয়তো একটি ফেসবুক পেজ অথবা ইউটিউব চ্যানেল সেখানে
আপনি ভিডিও আকারে আপনার স্টুডেন্টদের কে প্রশিক্ষণ দিতে পারবেন তবে এখান থেকে
কিন্তু আপনি দুটি উপায়ে ইনকাম করতে পারবেন একটি হল প্রশিক্ষণ দিয়ে আরেকটি হচ্ছে
ইউটিউব ফেসবুক পেজ থেকে।
এই ব্যবসাটি করতে হলে আপনার কোন ধরনের টাকার প্রয়োজন হবে না শুধুমাত্র দক্ষতা
থাকলেই হবে আর যদি অনলাইনের মাধ্যমে কাজটি করতে চান তাহলে আপনার একটি ফোন এবং
ইন্টারনেট কানেকশন থাকতে হবে তো আশা করি বুঝতে পেরেছেন।
৩। ব্লগিংঃ বর্তমানে অনলাইনে কাজের ভেতরে একটি জনপ্রিয় কাজ হচ্ছে ব্লগিং এবং এই
ব্লগিং করে কিন্তু খুব সহজে টাকা ইনকাম করা যায় এটি করতে কিন্তু কোন ধরনের টাকার
প্রয়োজন হয় না শুধুমাত্র আপনার ভেতরে লিখালিখির স্কেল থাকা লাগবে তাহলে আপনি
এখান থেকে খুব সহজে লক্ষ লক্ষ টাকা আয় করতে পারবেন।
ব্লগিং কিন্তু আপনি অনেক উপায়ে করতে পারেন যেমন ধরুন আপনার নিজের ওয়েবসাইট
থাকলে সেখানে আপনি ব্লগ তৈরি করে ছাড়তে পারেন আর যদি আপনি চান যে কোন পত্রিকায়
ব্লগিংয়ের কাজ করবেন অথবা আপনি ব্লগ কন্টেন তৈরি করে মানুষের কাছে বিক্রি করবেন
তাহলে সেটা আপনি করতে পারেন।
তবে আপনি যে কাজটি করেন সেটা সম্পূর্ণ আপনার উপর নির্ভর করে আপনি যেটা করতে চান
সেটাই করতে পারবেন কিন্তু এই কাজটি করার জন্য অবশ্যই আপনার ভেতরে সৃজনশীলতা থাকতে
হবে এবং লেখালেখি বিষয় একটু ভালো দক্ষশীল ব্যক্তি হতে হবে। তবে হ্যাঁ আরেকটি কথা
বলতে আমি ভুলে গেছি সেটা হচ্ছে।
আপনি যদি চান যে নিজের ওয়েবসাইটে ব্লগিং করবেন তাহলে কিন্তু সে ক্ষেত্রে আপনাকে
ডোমেন কিনা লাগবে এবং একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে হবে তা না হলে কিন্তু এখান থেকে
আপনি টাকা ইনকাম করতে পারবেন না কিন্তু যদি আপনি অন্য কোথাও জব অথবা আর্টিকেল
রাইটিং বিক্রি করেন সে ক্ষেত্রে আপনার টাকার প্রয়োজন হবে না।
৪। গ্রাফিক্স ডিজাইনঃ অনলাইনে জনপ্রিয় কাজের ভেতরে একটি উন্নত মানের কাজ হচ্ছে
গ্রাফিক্স ডিজাইন। গ্রাফিক্স ডিজাইন করে বর্তমানে অধিকাংশ ছেলে মেয়েরা সফল হচ্ছে
এবং এখান থেকে তাদের ক্যারিয়ার গড়ে তুলছে। তাহলে আপনি কেন বসে থাকবেন আপনিও এখন
থেকে এই কাজটি শুরু করে দিন।
এখন আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে যে এই কাজটা আপনি শুরু করবেন কিভাবে? এই কাজটি
শুরু করার জন্য সর্বপ্রথমে আপনাকে একটি এমন শিক্ষক খুঁজতে হবে যিনি গ্রাফিক্স
ডিজাইন বিষয়ে পারদর্শী এবং সেখান থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা আয় করে। যদি তেমন ব্যক্তি
খুঁজে পান তাহলে তার কাছে গিয়ে প্রশিক্ষণ নিন।
প্রশিক্ষকের কাছ থেকে গ্রাফিক্স ডিজাইনের সকল কাজ যদি শিখে যান তাহলে সকল থেকেই
কিন্তু আপনার টাকা ইনকাম শুরু হবে না টাকা ইনকাম শুরু হতে কিন্তু একটু ধৈর্যের
প্রয়োজন রয়েছে কারণ গ্রাফিক্স ডিজাইন নিয়ে কাজ করে কাজ পেতে একটু দেরি হতে
পারে তাই শতক্ষণ পর্যন্ত আপনাকে ধৈর্য ধরে থাকতে হবে।
৫। ভিডিও এডিটিংঃ ভিডিও এডিটিং নিয়ে কাজ শুরু করলে এখান থেকে ইনকাম করা খুবই সহজ
আপনি যদি ভিডিও এডিট ভালোভাবে করতে পারেন তাহলে সেখান থেকে আপনি খুব সহজে টাকা
ইনকাম করতে পারবেন এর জন্য আপনাকে কোন কোম্পানি খুঁজতে হবে যে কোম্পানিগুলো ভিডিও
এডিটর খুঁজছে।
এরকম কোন যদি কোম্পানি পেয়ে যান যারা ভিডিও এডিটর খুঁজছে তাহলে তাদের কাছে যান
এবং জবের জন্য এপ্লাই করনি এবং তারা আপনাকে আপনার দক্ষতা দেখে জবাব দিয়ে দেয়
তাহলে তখন থেকে কিন্তু আমি ভিডিও এডিটিং করে কোন টাকা ইনভেস্ট না করে টাকা ইনকাম
করতে পারবেন। টাকা ইনকাম করার মাধ্যম ভিডিও এডিটিং।
টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় বাংলাদেশে
আপনি যদি একজন বাংলাদেশী হয়ে থাকেন এবং আপনি বাংলাদেশে বসবাস করে এটা না পারেন
যে টাকা ইনকাম করবেন কিভাবে বাংলাদেশের বসবাস করে খুবই সহজে তাহলে এটা আপনার জন্য
অনেক দুঃখনিও ব্যাপার। আপনার আশেপাশে দেখবেন বহু এরকম মানুষ রয়েছে যারা বর্তমানে
অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করতে খুব সহজে।
তাদেরকে দেখে কি আপনার মনে এতোটুকু আকাঙ্ক্ষা যাবে না আমিও অনলাইন থেকে খুব সহজে
বাংলাদেশে বসেই অন্য দেশের টাকা ইনকাম করব। যদি আপনার মনে এরকম আকাঙ্ক্ষা থেকে
থাকে তাহলে আর দেরি নয় আমাদের এই লেখাগুলো দেখতে থাকো অবশ্যই আমি বলে দেবো
কিভাবে বাংলাদেশ থেকে আপনি সহজ উপায়ে টাকা ইনকাম করবেন।
তাহলে আর দেরি করে কোন লাভ নেই চলুন আমরা সেই বিষয়ে জেনে নেই যেখান থেকে আপনি
খুব সহজে বাংলাদেশে বসে থেকে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। নিচে বেশ কয়েকটি বাংলাদেশে
বসে থেকে টাকা ইনকাম করা উপায় বলে দেওয়া হলো।
১। গুগল এডসেন্স থেকে আয়ঃ বাংলাদেশের সহজ কাজের মধ্যে একটি অনলাইনে কাজ হচ্ছে
গুগল এডসেন্স থেকে আয় করা এখান থেকে আয় করতে গেলে আপনার কিছু সংখ্যক দক্ষতার
প্রয়োজন হবে যেমন আপনার ভেতরে কনটেন্ট লেখা ধারণা থাকতে হবে যদি আপনার ভেতরে
কন্টেন্ট লেখার ধারণা থাকে তাহলে কিন্তু আপনি ইনকাম করতে পারবেন না।
আপনার ভালো লাগতে পারে এমন কিছু পোস্টঃ
আপনার ভেতরে যদি কন্টেইন লিখার ধারণা থেকে থাকে তাহলে আপনাকে সর্বপ্রথম একটি
ডোমেইন কিনতে হবে এবং ডোমেন কিনে একটি ওয়েবসাইট আপনাকে সুন্দর ভাবে তৈরি করতে
হবে একটি সুন্দর থিম দিয়ে ওয়েবসাইট থেকে সাজিয়ে পরিপূর্ণ করে নিতে হবে।
সাজিয়ে পরিপূর্ণ করা হয়ে গেলে সেখানে আপনি কনটেন্ট ছাড়তে পারবেন।
তবে হ্যাঁ এখন টাইম ছাড়তে গেলে অবশ্যই আপনার ভিতরে কিন্তু কন্টেন্ট লেখার দক্ষতা
থাকার সাথে সাথে শার্ক ইঞ্জিল অপটিমাইজেশন করা দক্ষতা থাকতে হবে যদি আপনি ভাল
ধরনের একটি কিওয়ার্ড বাছাই করে সেই কিওয়ার্ড দিয়ে কন্টেন্ট লিখে কন্টেনটাকে
রেঙ্কে না নিয়ে যেতে পারেন তাহলে কিন্তু কোন টাকা আসবে না।
২। ইউটিউব মার্কেটিংঃ আপনি হয়তো জানেন বর্তমানে যে ভিডিও এবং ফানি কনটেন্ট গুলো
আপনারা দেখে থাকেন সেই কনটেন্ট গুলো অধিকাংশ আপনারা কিন্তু ইউটিউব এর মাধ্যমে
দেখে থাকেন এবং ইউটিউব কিন্তু বর্তমানে সবচেয়ে জনপ্রিয় এপ্স হয়ে উঠেছে যেখানে
মানুষ তাদের সকল তথ্যের অথবা প্রশ্নের উত্তর হয়ে যাচ্ছে।
তো এগুলো দেখে যদি আপনার মনে সাজাতে যে আমি ইউটিউব মার্কেটিং করব তাহলে কিন্তু
আপনি সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছেন আপনি খুব সহজে মার্কেটিং করে আয় করতে পারবেন। নতুন
মার্কেটিং করে আয় করার জন্য আপনাকে সর্বপ্রথমেটিক ইউটিউব চ্যানেল খুলতে হবে।
ইউটিউব চ্যানেলে নিয়মিত কন্টেন পাবলিশ করতে হবে।
যে কনটেন্টি আপনি আপনার চ্যানেলে পাবলিশ করবেন অবশ্যই সেই কনটাইম কি সকল দিক থেকে
পরিপূর্ণ কমপ্লেন হতে হবে এবং অবশ্যই কনটেন্টটি সঠিক সঠিকভাবে এসিও করে তারপরে
ইউটিউব চ্যানেলে ছাড়তে হবে এবং যখন আপনার চ্যানেলে অধিকাংশ ভিজিটর আসবে এবং
আপনার সাবস্ক্রাইবার বৃদ্ধি পাবে তখন আপনি মনিটাইজেশনের জন্য আবেদন করবেন।
আপনি যদি ইউটিউবে মনিটাইজেশন অন করতে পারেন তাহলে তারপর থেকে আপনার ভিজিটর এর
সংখ্যা যত বৃদ্ধি পাবে আপনার আই ইনকাম তত বেশি হবে। ইউটিউব মার্কেটিং নিয়ে আরো
বিস্তারিত যদি জানতে চান তাহলে এখানে
ক্লিক করুন।
৩। ফ্রিল্যান্সিং করে আয়ঃ বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় একটি কাজ হচ্ছে
ফ্রিল্যান্সিং এবং এ কাজটি আপনি আপনার যেকোনো সময় করতে পারবেন এই কাজে আপনার
নিজের বস আপনি নিজেই তবে হ্যাঁ ফ্রিল্যান্সিং কাজে কিন্তু অনেকগুলো সেক্টর রয়েছে
আপনি কোনটা নিয়ে কাজ করবেন সেটা সম্পূর্ণ আপনার ইচ্ছা।
আমি বলব আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং নিয়ে ক্যারিয়ার গড়তে চান তাহলে আপনার জন্য সহজ
একটি কাজ হবে ডিজিটাল মার্কেটিং কারণ ডিজিটাল মার্কেটিং বাংলাদেশের ফ্রিল্যান্সিং
সেক্টরের ভেতর সবচেয়ে সহজ একটি কাজ এবং ডিজিটাল মার্কেটিং করতে অনেক ছেলে মেয়ে
পায় তাদেরকে কেরিয়ার ডেভলপ করছে।
তবে হ্যাঁ ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের আবার অনেকগুলো সেক্টর সেখান থেকে আপনি কোনটা
করবেন এটা সম্পূর্ণ আপনার বিষয় তাই আপনি যদি বাংলাদেশে বসবাস করেন এবং অনলাইন
থেকে টাকা ইনকাম করতে চান তাহলে আপনার জন্য সহজ একটি কাজ হবে ফ্রিল্যান্সিং।
আমি এখানে তিনটি উপায় বললাম যে তিনটি উপায়ে আপনি বাংলাদেশে বসে থেকে কাজ করে
খুবই সহজ উপায়ে টাকা ইনকাম করতে পারবেন তবে হ্যাঁ এছাড়াও কিন্তু অনেকগুলো কাজ
রয়েছে যেগুলো আপনি খুব সহজে করতে পারবেন এবং টাকা ইনকাম করতে পারবেন। তবে আমার
মতে বাংলাদেশের সবচেয়ে সহজ উপায়ে টাকা ইনকাম করার মাধ্যম হচ্ছে এই তিনটি।
মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম
আপনি কি মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করতে চাচ্ছেন কিন্তু কিভাবে মোবাইল দিয়ে টাকা
ইনকাম করবেন এই উপায় গুলো খুঁজে পাচ্ছেন না? তাহলে আর দেরি নয় আপনার সকল
প্রশ্নের উত্তর আপনি এখন পেয়ে যাবেন আমি আপনাকে মোবাইল দিয়ে এমন কিছু কাজের
সম্পর্কে জানব যেগুলো আপনি খুব সহজে করে টাকা আয় করতে পারবেন।
অবশ্যই যে কাজগুলো আমি বলব সে কাজগুলোর ভেতরে আপনাকে যেকোনো একটি নিয়ে এগিয়ে
যেতে হবে তাহলে আপনি মোবাইল দিয়ে কাজগুলো করে সফল হতে পারবেন তাহলে চলুন সেই
কাজগুলোর নাম বলে দেওয়া যাক।
- মোবাইলের মাধ্যমে ডেলিভারি সার্ভিস করে আয়
- বিকাশে টাকা লেনদেন করে আয়
- মোবাইল গেম খেলে টাকা আয়
- মোবাইল দিয়ে ব্লগিং করে আয়
- মোবাইল দিয়ে ভ্রমণের জায়গার রিভিউ করে আয়
- মোবাইল দ্বারা ফটো এডিটিং করে হয়
- মোবাইল দ্বারা ভিডিও এডিটিং করে আয়
- ফেসবুকে ই-কমার্স ব্যবসা করে আয়
- ইউটিউবে ভিডিও বানিয়ে আয়
- এফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয়
- অনলাইনে টিউশনি করিয়া
- মোবাইল দিয়ে কুইজ খেলে আয়
- মোবাইল দিয়ে টেলিগ্রাম থেকে আয়
- অন্যের প্রোডাক্ট বিক্রি করার মাধ্যমে আয় ইত্যাদি
এই সকল কাজগুলো আপনি মোবাইল দিয়ে বাসায় বসে থেকে খুব সহজেই করতে পারবেন এবং
এখান থেকে খুব সহজে একটি হ্যান্ডসাম অ্যামাউন্ট এর টাকা ইনকাম করতে পারবেন। তবে
এগুলো বাদে আরো অনেকগুলো উপায় রয়েছে যেগুলো করে আপনি মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম
করতে পারছেন খুবই সহজে।
তবে আমার মনে হয় এই কাজগুলো আপনার জন্য সহজ হবে তার জন্য যে কাজগুলি সহজ হবে
সেগুলোই আপনাকে আমি জানিয়ে দিলাম আর আপনি যদি মোবাইল দিয়ে টাকায় করতে চান
তাহলে এগুলোর মধ্যে যে কোন একটি কাজ করতে পারেন এবং নিজের ক্যারিয়ারকে গড়ে
তুলতে পারেন।
5000 টাকায় কি ব্যবসা করা যায়
আপনার কাছে যদি পঞ্চাশ হাজার টাকা থেকে থাকে এবং আপনি চান 50 হাজার টাকার ভিতর
ভালো একটি ব্যবসা করবেন তাহলে আমি বলব হ্যাঁ 50000 টাকার ভেতর অবশ্যই ভালো একটি
ব্যবসা করা যেতে পারে এবং আপনি কোন ব্যবসাগুলো করবেন ৫০০০০ টাকা ইনভেস্ট করে সে
ব্যবসাগুলো সম্পর্কে চলুন আপনাকে জানিয়ে দেই।
- ফলমূল ব্যবসা করতে পারেন
- ফার্মেসি দিতে পারবেন
- মাছের ব্যবসা করতে পারবেন
- অনলাইনে কোন প্রোডাক্ট কিনে প্রোডাক্ট এর ব্যবসা করতে পারবেন
- ইয়ারফোন এর ব্যবসা করতে পারবেন
- মধুর ব্যবসা করতে পারবেন
- ফেরিওয়ালার ব্যবসা করতে পারবেন
- জামা কাপড়ের ব্যবসা করতে পারবেন ইত্যাদি
এরকম আরো অনেক ধরনের ব্যবসা রয়েছে যেগুলো আপনি খুব সহজে করতে পারবেন ৫০০০০ টাকা
ইনভেস্ট করে। তাই আপনার কাছে যদি পঞ্চাশ হাজার টাকা থাকে এবং আপনি সেই ৫০ হাজার
টাকা ব্যয় করে ভালো একটি ব্যবসা করতে চান তাহলে এগুলো আপনার জন্য বেস্ট হবে। তবে
হ্যাঁ এছাড়াও অনেক ব্যবসা রয়েছে আমরা যদি এগুলো পছন্দ হয় না থাকে তাহলে আপনি
কমেন্ট করে জানাতে পারেন আমি আরো টপিক সম্পর্কে আপনাকে জানাবো।
শেষ বক্তব্যঃ অল্প পুঁজিতে পাইকারি ৩৫টি ব্যবসা
আশা করি আপনি নিশ্চয়ই আমাদের এই আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে
পড়েছেন এবং বুঝতে পেরেছেন আপনি কিভাবে অল্প পুঁজিতে পাইকারি ২০টি ব্যবসা পাইকারি
ব্যবসা দাঁড় করাবেন। এরকম নতুন নতুন তথ্য পেতে নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট
করতে পারেন তাহলে সকল অত্যন্ত অধ্যায়ের আপডেট পাবেন।
আমাদের লেখাগুলির মাধ্যমে আপনি উপকার হয়ে থাকলে অবশ্যই আপনার বন্ধুর কাছে অথবা
আত্মীয়-স্বজনের কাছে লেখাগুলো স্বীকার করে তাদেরকে জানানোর সুযোগ করে দিবেন।
আজকে এ পর্যন্তই সুস্থ থাকুন ভালো থাকুন এত দীর্ঘ সময় ধরে আমাদের এই মনোযোগ
সহকারে পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url