আইফোন ১৫ প্রো ম্যাক্স দাম কত বাংলাদেশে

আইফোন কিন্তু বর্তমান সময়ের অনেক জনপ্রিয় একটি ফোন এবং অনেক বিখ্যাত একটি ফোন বললেই চলে এই ফোনটিতে রয়েছে সকল ফিউচার যার কারণে এই ফোনটিতে সকলেই পছন্দ করে আর অনেকেই এই ফোনটিকে ব্যবহার করে কিন্তু এটা জানে না যে আইফোন কোন দেশে তৈরি করা হয়েছে অথবা এই কোম্পানিটা কোন দেশে রয়েছে।

এটা কিন্তু অনেক লজ্জা জনক যদি আমি না জানি আপনি যেই জিনিসটি ব্যবহার করছি সেই জিনিসটি কোন দেশের অথবা কে তৈরি করেছে এটা আসলে জেনে থাকা সবার জন্য উচিত আর যারা জানেন না তারা আসুন এখন জেনে নেই। আইফোন হচ্ছে বিখ্যাত আমেরিকান কোম্পানি আইফোন তৈরি করা হয় আমেরিকাতে কারণ আমেরিকাতে এর মেইন কোম্পানি রয়েছে।

আইফোন অ্যাপেল কোম্পানির ফোন এবং এই কোম্পানির যত পণ্যগুলি রয়েছে সব পণ্যগুলি কিন্তু তৈরি করে থাকে আমেরিকায় তাহলে আশা করি এখন আপনি বুঝতেই পারছেন যে অ্যাপেল কোন দেশের পণ্য অর্থাৎ আপনি কোন দেশের পণ্য ব্যবহার করছেন তাহলে পরবর্তী থেকে যদি কেউ প্রশ্ন করে আশা করি উত্তরটি দিতে পারবেন।

অনেকেই কিন্তু আইফোন ব্যবহার করেন আবার অনেকেই রয়েছে যারা আইফোন ব্যবহার করে না কিন্তু তাদের মনে স্বপ্ন রয়েছে যে তারা আইফোন কিনবে কিন্তু আইফোন ব্যবহার করার যে নিয়মগুলি এগুলো কিন্তু অবশ্যই সকলের জেনে রাখা উচিত যারা এখন ব্যবহার করছেন এবং ভবিষ্যতে এখন ব্যবহার করতে চান।

আপনি যদি একটি ফোন কিনতে চান এত টাকা দিয়ে এবং সেই ফোন যদি আপনি ব্যবহার করতে না পারেন তাহলে সে ক্ষেত্রে কিন্তু এটি আপনার জন্য অনেক ক্ষতি হবে আপনার টাকাটা নষ্ট হবে এবং আপনার ফোনটাও নষ্ট হয়ে যাবে তাই সর্বপ্রথমে আইফোন কেনার আগে অবশ্যই আপনাকে আইফোন ব্যবহারের সকল নিয়ম গুলি জানতে হবে।

প্রথমত যদি আপনি নতুন নতুন আইফোন ইউজার হয়ে থাকেন তাহলে একটা ভুল সবসময় করবেন সেটা হচ্ছে আইফোনে অতিরিক্ত চার্জ লাগিয়ে রাখবেন এটা কিন্তু ঠিক না প্রয়োজনের অতিরিক্ত কোন ফোনে চার্জ দেওয়া উচিত না তবে এখন হয়তো অনেক আপডেট এসেছে যার কারণে ফুল চার্জ হয়ে গেলে চার্জার থেকে আপনা আপনি লাইন চলে যায়।

এছাড়াও আইফোন কেনার আগে অবশ্যই আপনাকে দেখতে হবে আপনি যে ফোনটি কিনছেন এটার ব্যাটারি হেল্প কেমন এবং এই ফোনটা কি আসলেই আইফোন নাকি নকল কোন ফোন আইফোন নামে চালিয়ে দিচ্ছে এগুলো লক্ষ্য করতে হবে। আর হ্যাঁ প্রয়োজনের অতিরিক্ত ছবি তুলে ফোনে অর্থাৎ ফোন মেমোরিতে মেমোরিতে লোড করে ফেলবেন না।

আর হ্যাঁ আইফোন কিনে একটা ভুল কখনোই করবেন না সেটা হচ্ছে আইফোন কিন্তু ব্যাক পার্ট ছাড়া দেখতে অনেক সুন্দর লাগে কিন্তু আপনি যদি ব্যাক কভার ব্যবহার না করেন তাহলে সে ক্ষেত্রে আপনার ফোনটি যদি হাত থেকে পড়ে যায় তাহলে ক্ষতি হতে পারে অবশ্যই আপনার আইফোনে ব্যাক কভার ব্যবহার করতে হবে।

তো আইফোন ব্যবহার করতে গেলে অবশ্যই আপনাকে এই নিয়মগুলি মেনে চলতে হবে তবে এগুলোই শেষ তা নয় এছাড়াও আরো অনেক নিয়মকানুন রয়েছে যখন আপনি আইফোন কিনবেন তার সাথে একটি ম্যানুয়াল পেয়ে যাবেন এবং সেখানেই দেখতে পাবেন আইফোন ব্যবহারে সকল নিয়ম গুলি বিস্তারিতভাবে লিখা রয়েছে আশা করি উত্তরটি পেয়েছেন।

শুধুমাত্র আইফোন ব্যবহার করলে হবে না এখন চার্জ এর নিয়ম গুলি জানতে হবে কারণ আপনি যদি সঠিক নিয়মে আইফোন তে চার্জ না দিতে পারেন তাহলে সেই ক্ষেত্রে আপনার এত টাকার ফোনটি কিন্তু ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে আর আমার মতে আপনি কখনোই চাইবেন না আপনার এত শখের ফোনটা নষ্ট হয়ে যাক।

প্রথমত আমরা আইফোন চার্জে দিতে গিয়ে যে ভুলটা করি সেটা হচ্ছে আমাদের আইফোনে কিন্তু আমরা অনেক সময় ব্যাক কভার ব্যবহার করি এবং এই ব্যাক কভার ব্যবহার করাটা কিন্তু ফোনের জন্য অনেক উপকারী কারণ ফোনকে অনেক বিপদ থেকে বাঁচায় তবে আমরা কিন্তু ভুল চার্জে দেওয়ার সময়ও এর ব্যাক কভার টা লাগিয়ে ফোন চার্জে দেই।

আর এই ব্যাক কভার টা লাগিয়ে ফোন চার্জে দেওয়াটাই হচ্ছে সবচেয়ে বড় বোকামি কারণ আইফোনের চার্জে দেওয়ার সময় অবশ্যই লক্ষ্য রাখতে হবে যাতে ফোন গরম হয়ে না যায়। যদি ফোন গরম হয়ে যায় তাহলে কিন্তু আপনার ফোনে ক্ষতি হতে পারে তাই অবশ্যই যখন আপনার আইফোনটি আপনি চার্জে লাগাবেন তখন ব্যাক কভারটি খুলে চার্জে লাগাবেন।

আর আরেকটি ভুল চার্জে লাগাতে গিয়ে কখনোই করবেন না সেটা হচ্ছে আপনার ফোনে চার্জ থাকা সত্ত্বেও একটু পরে আবার চার্জে লাগাচ্ছেন আবার একটু চার্জ ফুরাচ্ছে আবার চার্জে লাগাচ্ছেন এই ভুলটা করবেন না কারণ এটা করলে ফোনের সমস্যা দেখা দিতে পারে তাই আপনার ফোনে যখন চার্জ শেষ হয়ে যাবে তখন আপনি চার্জে লাগাবেন।

অনেকের শখের একটি ফোন হচ্ছে আইফোন, আই ফোন কিনতে চাই কারণ আইফোন এমন একটি মোবাইল যেটি সকলের মন জয় করে নিয়েছে তবে যেহেতু এটার প্রাইস অনেক বেশি সেক্ষেত্রে অধিকাংশ মানুষ কিন্তু কিনতে পারেনা শুধুমাত্র যাদের কেনার মত সামর্থ্য রয়েছে তারা এটি কিনে থাকে এবং যারা কিনতে পারে না তাদেরও মনে মনে সকলেরই এবং স্বপ্ন রয়েছে।

তবে আইফোন ১৫ প্রো ম্যাক্স যদি আপনি নিতে চান তাহলে অবশ্যই সর্ব প্রথমে এর দামটি আপনাকে জানতে হবে আর এই আইফোন ১৫ প্রো ম্যাক্স এর দাম বাংলাদেশি টাকায় সর্বপ্রথম শুরু হয়েছে এক লক্ষ ৫৪ হাজার টাকা থেকে এবং আরো বেশি প্রাইজের এটা রয়েছে যেমন এর সর্বশেষ যে প্রাইসটি সেটা হচ্ছে ২ লক্ষ ৩৯ হাজার ৯৯৯ টাকা।

আপনি যদি আইফোন ১৫ প্রো ম্যাক্স নিতে চান তাহলে আপনার বাজেট অবশ্যই দেড় লাখের ওপরে থাকতে হবে তা না হলে আপনি আইফোন ১৫ প্রো ম্যাক্স কখনোই নিতে পারবেন না। তাই যদি আপনি আপনার শখের এই ফোনটিকে কিনতে চান তাহলে আগে এর টাকার ব্যবস্থা করুন তারপরে এই ফোনটি ক্রয় করতে পারবেন।

তবে হ্যাঁ ফোনটি কেনার আগে অবশ্যই সেই ফোনটি সম্পর্কে আরো ভালোভাবে জেনে নিবেন তাহলে আপনার ফোনটি ব্যবহার করতে অনেক সুবিধা হবে এবং এই ফোনটি সম্পর্কে যদি আপনি সকল কিছু জেনে ফোনটি ক্রয় করেন তাহলে সে ক্ষেত্রে আপনি ঠকবেন না আশা করি আপনি লাভবান হবেন।

আইফোন সকলের প্রিয় একটি ফোন এবং এই ফোনটি অনেকেই কিনতে চাই কিন্তু আমরা এই ফোনের প্রাইস জানিনা যেহেতু এই ফোনের মডেল অনেকগুলো রয়েছে সেক্ষেত্রে আমি এখন আপনাকে শুধু একটি মডেল জানাবো অর্থাৎ আইফোন ১৪ প্রো ম্যাক্সএর দাম বাংলাদেশে কত সেটা জানাবো।

আপনি যদি আইফোন ১৪ প্রো ম্যাক্স নিতে চান তাহলে অবশ্যই আপনার বাজেট একটু বেশি রাখতে হবে কারণ আপনি যদি বাজেট কম রাখেন তাহলে সে ক্ষেত্রে কিন্তু ভালো মানের একটি ফোন পাবেন না তাই সর্বপ্রথম আপনার বাজেট নির্ধারণ করতে হবে এবং সেই বাজেটটি অবশ্যই দেড় লাখ টাকার উপরে হতে হবে।

আইফোন ১৪ প্রো ম্যাক্স এর সর্বনিম্ন প্রাইজ ১ লাখ ৫৩ হাজার ৯৯৯ টাকা এবং যদি আপনি এর সর্বোচ্চ প্রাইস দেখতে যান তাহলে এটা হবে ২ লক্ষ ১৯৯৯ টাকা তাহলে বুঝতেই পারছেন আপনাকে এই মডেলের ফোনটি নিতে গেলে কত বাজেট নির্ধারণ করতে হবে। আর অবশ্যই এই বাজেট নির্ধারণ করে আইফোন ১৪ প্রো ম্যাক্স কিনবেন।

আপনি আইফোন ব্যবহার করছেন কিন্তু আইফোন কোম্পানির মালিক কি আসলে কি সেটা জানেন না তাহলে বিষয়টা কেমন দাঁড়ায় না। যারা আইফোন ব্যবহার করছেন এবং আইফোন কোম্পানির মালিক কে সেটা জানেন না তাদের জন্য আমার এই টপিকটি। অ্যাপেল কোম্পানির ফোন অর্থাৎ আইফোন কোম্পানির মালিক হচ্ছে স্টিভ জবস।

স্টিভ জবস সর্বপ্রথম অ্যাপেল কোম্পানিকে উন্মুক্ত করে অর্থাৎ আইফোন কোম্পানিকে উন্মুক্ত করেছেন আর এটা করা হয়েছে ২০০৭ সালে ৯ জানুয়ারি এবং এরপর থেকেই ধীরে ধীরে আইফোনের জনপ্রিয়তা বেড়ে যাচ্ছে এবং এটা ডিমান্ড অনেক বেশি। আর ভবিষ্যতে আমার মনে হয় এটি আরো বৃদ্ধি পাবে।

আপনি আইফোন ব্যবহার করছেন এত টাকা দিয়ে কিনে কিন্তু আপনার ফোনটির কিছুদিনের মধ্যে দেখা যাচ্ছে ব্যাটারি নষ্ট হয়ে যাচ্ছে তাহলে বিষয়টা আপনার কাছে কেমন লাগবে অবশ্যই বিষয়টা কিন্তু আপনার কাছে কষ্টের লাগবে তাই অবশ্যই আইফোন এর ব্যাটারি ভালো রাখার উপায় গুলো সম্পর্কে আপনাকে জানতে হবে।

• আইফোনের ব্যাটারি ভালো রাখতে হলে অবশ্যই আপনার ফোনে থাকা সকল সফটওয়্যার গুলো আপডেট করে রাখতে হবে আপনি যদি আপনার ফোনে থাকা সকল সফটওয়্যার গুলো আপডেট করে রাখেন তাহলে সে ক্ষেত্রে আপনার ফোনের ব্যাটারির উপরে কোন চাপ পড়বে না।
• ফোনের সকল ধরনের নোটিফিকেশন বন্ধ করে রাখুন কারন আপনি যখন ফোনটাকে বিশ্রামে রাখেন তখন কিন্তু আপনার ফোনে অনেক নোটিফিকেশন আসতে পারে আর এই নোটিফিকেশনের কারণেও কিন্তু ব্যাটারি সমস্যা দেখা দিতে পারে তাই ব্যাটারি ভালো রাখতে এটা করা জরুরী।
• আপনার ফোনের ব্যাটারি হেল্প এবং ব্যাটারিকে ভালো করে রাখতে ফোনের ডাটা ব্যবহার না করে পারলে ওয়াইফাই ব্যবহার করুন কারণ ওয়াইফাই ব্যবহার করলে ফোন এর উপরে কম চাপ পড়ে যার কারণে ব্যাটারির ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে না।
• আপনার ফোনে ব্লাইট মোড করে না রেখে সব সময় ডার্ব মোড করে রাখুন এক্ষেত্রে আপনার ফোনের অনেক উপকারে আসবে এবং ব্যাটারির কোন ক্ষতি হবে না।
• আরো আরেকটি উন্নত উপায় হচ্ছে আপনার ফোনে সবসময় লো পাওয়ার মোড ব্যবহার করবেন যখন আপনি ফোনটি ব্যবহার করবেন না সে সময় এই মোড টিব্যবহার করার চেষ্টা করবেন তাহলে আপনার ফোনে ব্যাটারির কোন ক্ষতি হবে না।

তো আপনি যদি আইফোন ব্যবহার করেন এবং আইফোনের ব্যাটারি ভালো রাখতে চান তাহলে অবশ্যই আপনার জন্য করণীয় এগুলো হবে আপনি যদি এগুলো করতে পারেন এবং এগুলো মেনে চলতে পারেন তাহলে আপনার আইফোন এর ব্যাটারিতে কোন ধরনের ক্ষতি হবে না এবং ফোনটি সবসময় ভালো থাকবে তাই আপনার শখের ফোনটিকে ভালো করে রাখতে চাইলে অবশ্যই এই উপায় গুলি মেনে চলবেন।

তো বন্ধুরা এই ছিল আমাদের আজকের এই আর্টিকেল আর্টিকেলটি আপনার কাছে কেমন লেগেছে এবং আপনি এটা থেকে উপকৃত হয়েছেন কিনা অবশ্যই সেটা আমাদেরকে কমেন্ট করে জানাবেন আর হ্যাঁ আপনি যদি একবারে আর্টিকেলটি বুঝতে না পারেন তাহলে আরেকবার পড়ে নিবেন তাহলে আপনার বুঝতে সুবিধা হবে।

আশা করি আপনি আমাদের আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়েছেন এবং এখন নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন যে আইফোন ১৫ এর দাম কত এবং এই ফোনটি কে তৈরি করেছে এছাড়াও আরো যে সকল বিষয় সম্পর্কে আর্টিকেলটির ভেতরে আলোচনা করেছি সে সকল বিষয়ে আশা করে আপনি সকল বিস্তারিত তথ্য বুঝতে পেরেছেন।

এরকম নতুন নতুন তথ্য পেতে চাইলে নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করতে পারেন আর আমাদের এই লেখাগুলির মাধ্যমে যদি আপনি বিন্দু পরিমাণ উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই চেষ্টা করবেন লেখাগুলি আপনার বন্ধুবান্ধব অথবা আত্মীয় স্বজনদের কাছে শেয়ার করে তাদেরকেও জানানোর সুযোগ করে দেওয়ার।

আপনি যদি আর্টিকেল বিষয়ে কোন কিছু জানতে চান অথবা কোন প্রশ্ন থেকে থাকে তাহলে সেটাও আমাদেরকে কমেন্ট করে জানাতে পারেন আজকের আর্টিকেলটি এ পর্যন্তই সুস্থ থাকুন ভালো থাকুন এত দীর্ঘ সময় ধরে আমাদের সাথে থাকার জন্য আমাদের ওয়েবসাইটের পক্ষ থেকে আপনাকে জানাই অসংখ্য ধন্যবাদ।