ক্যান্সার প্রতিরোধে ১০টি খাদ্য - কি খেলে ব্লাড ক্যান্সার হয়

প্রিয় পাঠক ক্যান্সার রোগ প্রতিরোধ করার জন্য কোন খাবার খাওয়া উচিত এবং কি খেলে ব্লাড ক্যান্সার হয় এই বিষয়ে যদি আপনি না জেনে থাকেন এবং জানার জন্য অনেক জায়গায় খোঁজাখুঁজি করে থাকেন কিন্তু কোথাও কোন বিস্তারিত তথ্য জানতে না পারেন তাহলে চিন্তার কোন কারণ নেই আমাদের এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য।

আমাদের এই আর্টিকেলটির ভেতরে শুধুমাত্র একটি বিষয় সম্পর্কে নয় বরং আরো বেশ কিছু বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে যেমন ক্যান্সার কি ভালো হয় কি খেলে ক্যান্সার হবে না এছাড়াও অনেক বিষয় সম্পর্কে আর এগুলো সম্পর্ক যদি আপনি জানতে চান তাহলে অবশ্যই আমাদের আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে।

ক্যান্সার যেহেতু অনেক ভয়াবহ একটি রোগ তার কারণে আমরা অনেকেই এই বিষয়ে জানতে চাই যে ক্যান্সার কি ভালো হয় কি হয় না এরকম প্রশ্ন আপনার মনেও যদি থেকে থাকে এবং আপনিও যদি না জেনে থাকেন যেখানে স্যার ভালো হয় কিনা তাহলে চলুন আজকে আপনাকে সেই সকল বিষয়ে সম্পর্কে জানিয়ে দিই।

আগে হ্যাঁ আপনি যদি সঠিক নিয়মাবলী অনুসরণ করে চলতে পারেন তাহলে হয়তোবা আপনি ক্যান্সারের হাত থেকে রক্ষা পেতে পারেন এবং ক্যান্সার রোগে যদি আপনি আক্রান্ত হয়েও যান সে ক্ষেত্রেও আপনি ভালো হয়ে যেতে পারেন তবে এটি সম্পূর্ণ আপনার চলাফেরার উপর নির্ভর করবে এবং সৃষ্টিকর্তার ওপর।

কারণ এখন পর্যন্ত ক্যান্সার আক্রান্ত রোগীদের মধ্যে অধিকাংশ মানুষ মৃত্যুবরণ করে যাচ্ছে এখন পর্যন্ত ক্যান্সার রোগের পুরোপুরি ওষুধ কোন চিকিৎসক বের করতে পারেনি যার কারণে এই ক্যান্সার রোগীরা অধিকাংশ মারা যায় এবং হাতে গোনা কয়েকটা মানুষ বেঁচে যায় যাদের কপাল ভালো এবং যারা নিয়ম-কানুন ভালোভাবে মেনে চলে।

তাহলে আপনিও যদি তাদের মত ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে যান তাহলে সেই ক্ষেত্রে খুব একটা দুশ্চিন্তা করে থাকবেন না কারণ আপনি যত দুশ্চিন্তা করবেন ততই আপনার ভেতরে আরো ভয় তৈরি হবে এবং আপনি এই চিন্তায় থাকলে আপনার রোগে আরো বেশি আক্রান্ত হয়ে যেতে পারেন তাই আশা করি এ বিষয়ে অবশ্যই আপনি শতকরা থাকবেন আর হ্যাঁ আপনি ক্যান্সার রোগ থেকে বেঁচে যেতে পারেন।

এখন পর্যন্ত পুরো পৃথিবীতে একটি ভয়াবহ রোগ হচ্ছে ক্যান্সার যে রোগের কোন ওষুধ এখন পর্যন্ত কেউ বার করতে পারেনি এবং এই রোগে আক্রান্ত অধিকাংশ রোগী মারা যায় যার কারণে আমরা অনেকেই এই রোগ থেকে সতর্ক থাকতে চাই কিন্তু আমরা বুঝতে পারি না যে আসলে কোন ওষুধ গুলো খেলে ক্যান্সার আক্রান্ত হয়ে যায় আমাদের অজান্তেই।

আমরা তো অনেক সময় অনেক কারণে অনেক ওষুধ গ্রহণ করে থাকে তবে এটা নয়তো যে আমরা যে ওষুধটি গ্রহণ করছি তার কারণে আমাদের মৃত্যুর সম্মুখীন হতে পারে অর্থাৎ আমাদের শরীর ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে যেতে পারে তাহলে চলুন সেই বিষয় সম্পর্কে জানিয়ে নেয়া যাক এবং কি ওষুধ খেলে ক্যান্সার হয় সেগুলি সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।

এখন পর্যন্ত এমন কোন ওষুধ এর নাম তেমনভাবে আলোচনা পাওয়া যায় নিজেই ওষুধ খেলে মানুষের শরীর ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে যায় তবে বিশেষজ্ঞদের মতে একটি ঔষধের নাম জানা যায় সেটি হচ্ছে গ্যাস্ট্রিকের ওষুধ আমরা অনেকেই রয়েছি যারা কারণে অকারণে অতিরিক্ত পরিমাণে গ্যাস্টিকের ওষুধ সেবন করে থাকি।

আরেকটি মানুষের কোনদিনই গ্যাস্টিকের ওষুধ অতিরিক্ত পরিমাণে গ্রহণ করা উচিত কারণ এটি আপনার শরীরের বড় ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে এবং এটি আপনাকে ক্যান্সারের সম্মুখীন করতেও পারে। তাই বলে যে শুধু গ্যাস্টিকের ওষুধে সেটা না কোন ওষুধই প্রয়োজনের অতিরিক্ত গ্রহণ করা উচিত না আশা করি বুঝতে পেরেছেন।

আপনি আমি সকালে জানি ক্যান্সার অনেক ভয়াবহ একটি রোগ এবং এই রোগের সম্মুখীন যারা হয় তারাই শুধু বুঝতে পারে যে এটা কতটা ভয়াবহ আর এই ক্যান্সারের মত ভয়াবহ রোগে যাতে করে আপনি আক্রান্ত না হন তার জন্য অবশ্যই আপনাকে আগে থেকেই সতর্কতা অবলম্বন করে চলতে হবে এবং ক্যান্সার প্রতিরোধে যে সকল খাবারগুলো খাওয়া দরকার সেগুলো খেতে হবে।

তবে একটি সমস্যা হচ্ছে যে আমাদের ভেতরে অধিকাংশ মানুষ আমরা জানি না যে আসলে ক্যান্সার প্রতিরোধের জন্য কোন খাবারগুলো খাওয়া প্রয়োজন আর যারা আপনারা ক্যান্সার প্রতিরোধে যে খাবার গুলো খাওয়া প্রয়োজন সেই সম্পর্কে জানেন না তাদের জন্য আমাদের এই টপিকটি তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক।

আমি নিচে এরকম ক্যান্সার প্রতিরোধের ১০টি খাবার সম্পর্কে আলোচনা করব তবে এছাড়াও আরো অনেকগুলো খাবার রয়েছে তবে আমার কাছে যেগুলো অনেক গুরুত্বপূর্ণ মনে হবে সেগুলো আপনাদের মাঝে তুলে ধরবো তাহলে চলুন আর দেরি না করে মেন্টো পিক নিয়ে আলোচনা করা যাক।

১। ব্রকলিঃ যদিও এই খাবারটি আমরা অধিকাংশ মানুষ খায় না তার কারণ হচ্ছে আমরা এ খাবারটি তেমন একটা চিনে থাকি না যার কারণে খাই না তবে আমি বলব আপনি যদি এই খাবারটিকে না চিনে থাকেন তাহলে সেই ক্ষেত্রে আপনার খাবারটিকে চিনে রাখা উচিত এবং শরীরের সুস্থ রাখতে এবং ক্যান্সারের হাত থেকে রক্ষা পেতে আপনার অবশ্যই খাবারের তালিকায় ব্রকলি রাখা উচিত।

২। গাজরঃ গাজর খেতে কেমন অনেক সুস্বাদু ঠিক তেমনি এটার উপকারি গুণগুলো অনেক বেশি এই গাজর কিন্তু সবসময় পাওয়া যায় না এই গাজরের একটি সিজন থাকে যে সময় এটির চাষ হয় তাই যেই সময় গাজর চাষ হয় সে সময় প্রতিদিন গাজর খাবারের তালিকায় রাখার চেষ্টা করবেন কারণ গাজরের অনেক উপকারী গুণ রয়েছে এবং তার সাথে সাথে এটি আপনার ত্বকের জন্য অনেক উপকারী এবং আপনার শরীরকে রোগের হাত থেকে বাঁচাতে অনেক উপকারে আসবে।

৩। দুধঃ আপনার বাসায় যদি একটি গাভী থেকে থাকে তাহলে সেই ক্ষেত্রে তো অনেক ভালো কারণ আপনি প্রতিদিন দুধ খেতে পারবেন তবে যদি না থেকে থাকে তাহলে সেই ক্ষেত্রে আপনি খাঁটি গায়ের দুধ প্রতিদিন খাওয়ার চেষ্টা করবেন কারণ এটি আপনার শরীরকে রোগে আক্রান্ত হওয়ার হাত থেকে বাঁচায় এবং তার সাথে সাথে এটি আপনার শরীরে পুষ্টি জোগাতে কাজে আসে যেটি আপনার শরীরকে শক্তিশালী করে তুলবে এবং ক্যান্সারের মতো ভয়াবহ রোগ থেকে বাঁচাতে সাহায্য করে।

৪। টমেটোঃ কম বেশি সকলে আমরা টমেটো চিনে থাকি এবং টমেটো সকলেই খেতে ভালবাসি কারন এটি অনেক মজাদার একটি ফল আপনি কি জানেন একটি পুষ্টিকর এবং কোন ভেজালমুক্ত যদি টমেটো পান তাহলে সেটি আপনার শরীরে পাঁচটি আপেলের সমান কাজ করবে আগে হ্যাঁ এতটাই পুষ্টি রয়েছে টমেটোর ভিতরে তবে আমরা অনেকেই অবহেলা করি এবং টমেটো খেতে চায়না।

যদি আপনিও সেই তালিকায় থাকেন আপনিও যদি টমেটোর সিজিন পেয়েও টমেটো না খান তাহলে সেই ক্ষেত্রে আমি বলব আপনি একদম বোকার রাজ্যে বাস করছেন কারণ টমেটো খেতে যেমন সুস্বাদু তেমনি এটির উপকারের গুণ অর্থাৎ এটি আপনার শরীরকে ক্যান্সারের হাত থেকে রক্ষা করতে কাজে আসবে এবং এটি আপনার রূপচর্চা করতে কাজে আসবে ইত্যাদি আরো অনেক উপকারে আসবে।

৫। শাক-সবজিঃ শরীরের জন্য শাক সবজির গুরুত্ব অপরিসীম মাছ-মাংসের চাইতেও অনেক উপকারী হচ্ছে শাকসবজি দেখি আপনার শরীরকে শক্তিশালী করে তুলতে অনেক সাহায্য করে এবং আপনার শরীরের জন্য শাক সবজির ভূমিকার কোন তুলনা হয় না এক কথায় অপরিসীম। আর আমি বলব আজেবাজে খাবার না খেয়ে আপনার পুষ্টিকর শাকসবজি প্রতিদিন খাবারের তালিকা রাখা উচিত এতে করে আপনি সুস্থ থাকতে পারবেন।

৬। রসুনঃ বিশেষ করে মাছ মাংস জাতীয় খাবার গুলোকে সুস্বাদু করে তুলতে অনেক উপকারী একটি মসলা জাতীয় খাবার হচ্ছে রসুন আর এই রসুনের রয়েছে বিশেষ বিশেষ সকল উপকারী গুণ এবং যেকোনো একটি খাবার খেয়ে সুস্বাদু করে তুলতে অনেক উপকারে আসে আর এর আরো অনেক উপকারী গুণের ভেতর একটি বিশেষ উপকারের গুণ হচ্ছে এটি আপনার শরীরকে রোগের হাত থেকে বাঁচায় এবং ক্যান্সারের মত ক্ষতিকর রোগের সাথে লড়াই করতে সাহায্য করে।

৭। বাদামঃ কমিশনের সকল সময় বাদাম পাওয়া যায় তবে এটা পাওয়া গেলেও আমরা সকলে এটার ব্যবহার জানি না এবং এটা যে উপকারী গুণগুলো রয়েছে সেগুলো সম্পর্কে জানি না যার কারণে আমরা অনেকেই অবহেলা করি এবং বাদাম খায় না তবে আমি বলব আপনাদের ক্ষেত্রে অতিরিক্ত বাদাম খাওয়া উচিত না তবে সপ্তাহে দুই থেকে তিন দিন বাদাম খাওয়া উচিত এতে করে আপনারা ক্যান্সারের মতো ক্ষতিকার রোগের সাথে লড়াই করতে পারবেন এবং এই রোগ আপনাদের শরীরের বাসা বাঁধতে পারবেনা।

৮। মাছঃ আমি বলবো না সে প্রত্যেকটি মাছ আপনার শরীরের জন্য উপকারী তবে কিছু কিছু মাছ রয়েছে বিশেষ করে ছোট যে সকল মাছগুলি রয়েছে নদীর অথবা সমুদ্রের সেগুলো যদি আপনি খান তাহলে অবশ্যই আপনি উপকৃত হতে পারবেন এবং এগুলো আপনার শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করবে তবে আপনি যদি কোন পুকুরে চাষ করা মাঝখান সেক্ষেত্রে বেশি উপকার পাবেন না কারণ সেখানে বিভিন্ন ধরনের ভেজাল জনিত খাবার খাওয়ানো হয় তাই অবশ্যই ভেজালমুক্ত মাছ খাওয়ার চেষ্টা করবেন।

৯। ফুলকপিঃ ফুলকপি এমন একটি খাবার যেটি আপনার শরীরে থাকা ক্ষতিকর কোষগুলোকে ধ্বংস করতে সাহায্য করে এবং দেখবেন অনেকের টনসিল ক্যান্সার হয়ে থাকে এ টনসিল ক্যান্সার গুলোকে ধ্বংস করতে অনেক উপকারে আসে ফুলকপি তাই ফুলকপি যেহেতু সকল সময় পাওয়া যায় না তার কারণে যে সময় আপনি পাবেন সেই সময় এটি প্রতিদিন না হলে মাঝে মাঝে খাওয়ার চেষ্টা করবেন এতে করে আপনি উপকৃত হবেন।

১০। হলুদঃ আশা করি আপনি নিশ্চয়ই হলুদ খেয়ে থাকেন কারণ প্রত্যেকটি খাবারে কমবেশি হলুদ দেওয়া লাগে হলুদ না দিলে খাবারটি দেখতে তেমন একটি সুন্দর হয়ে উঠে না যার কারণে খাবারের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করতে হলুদের গুরুত্ব অনেক তবে এর সাথে সাথে এটি কিন্তু আপনার শরীরের আরও উপকারে আসে যেমন ধরেন এটি আপনার শরীরটাকে ক্যান্সারের মতো ক্ষতিকর রোগ থেকে আক্রান্ত হওয়ার থেকে রক্ষা করে।

এখন নিশ্চয়ই আপনি বুঝতে পারছেন যে ক্যান্সার প্রতিরোধে কোন খাবার গুলো আপনার জন্য খাওয়া ভালো হবে এগুলোর সাথে সাথে আরো অনেকগুলো খাবার রয়েছে যেগুলো খেলে আপনি ক্যান্সারের মত ক্ষতিকর রোগ থেকে রক্ষা পেতে পারেন। যদি আপনি একজন ক্যান্সার আক্রান্ত রোগী হয়ে থাকেন তাহলে সেই ক্ষেত্রে আপনি চিকিৎসকের কাছে যাবেন এবং আরো যে সকল খাবার গুলো আছে সেগুলো সম্পর্কে জেনে নিবেন।

আর আপনি যদি ক্যান্সার আক্রান্ত রোগী না হয়ে থাকেন তাহলে সে ক্ষেত্রে আপনি এগুলো খাওয়ার চেষ্টা করবেন তাহলে আপনার শরীরে ক্যান্সার বাসা বাঁধতে পারবেনা অর্থাৎ আপনি ক্যান্সারের মতো এত ভয়াবহ রোগের হাত থেকে রক্ষা পেতে পারবেন আশা করি আপনি আমার বলা সকল কথাগুলি বুঝতে পেরেছেন তাহলে চলুন এবার পরের টপিকে যাওয়া যাক।

আপনি কি জানেন কি খেলে ব্লাড ক্যান্সার হবে এবং ব্লাড ক্যান্সার হওয়ার কারণ কি যদি না জেনে থাকেন তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক ব্লাড ক্যান্সার হওয়ার জন্য সবচেয়ে যেটি দেয় সেটি হচ্ছে ধূমপান অথবা অ্যালকোহল যুক্ত খাবার গ্রহণ করার কারন এটি আপনার শরীরের জন্য অনেক ক্ষতিকারক এবং এটি আপনার ব্লাড ক্যান্সার এর কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে।

শুধু তাই নয় আপনি যদি ভেজালযুক্ত সকল খাবারগুলো খাওয়ান যেমন ধরুন বর্তমান সময়ে প্রত্যেকটি খাবারে কিছু না কিছু রাসায়নিক সার অথবা আরো অনেক ক্ষতি করো দ্রব্য ব্যবহার করা হচ্ছে যেটি খাবারের উপকারের গুণগুলোকে নষ্ট করে ফেলছে এবং যে খাবারগুলো যদি আপনি খেয়ে ফেলেন তাহলে সেই ক্ষেত্রে এটি আপনার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে নষ্ট করে দিচ্ছে।

আর এই খাবারগুলো যদি খান তাহলে আপনি ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে যেতে পারেন। আপনি যদি বাসার খাবার খাওয়া ছেড়ে দিয়ে প্যাকেট জাতীয় খাবার গুলো খান অথবা বাইরের কোন খাবার প্রতিদিন গ্রহণ করে থাকেন তাহলে সেই ক্ষেত্রে এটি আপনার শরীরে একটি আলাদা প্রভাব বিস্তার করতে পারে এবং এখান থেকেও আপনার রক্তের ক্ষতিকর পদার্থ আক্রমণ করে ব্লাড ক্যান্সার হয়ে যেতে পারে।

তাই বলে যে শুধু খাবার খেলে ব্লাড ক্যান্সার হয়ে থাকে তাই নয় ব্লাড ক্যান্সার কিন্তু কোনো কারণ ছাড়াও হয়ে যেতে পারে যদি আপনার জন্মগত কোন সমস্যা থেকে থাকে অথবা বংশগত তাহলে সেই ক্ষেত্রেও হতে পারে। আর এই সকল ব্লাড ক্যান্সার অথবা ক্যান্সার থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য যে সকল কাজগুলো করা দরকার সেগুলো অবশ্যই করবেন।

এবং আমরা অনেক সময় ছোটখাটো রোগ গুলোকে তুচ্ছ মনে করে অবহেলা করে যার কারণে এই ছোটখাটো রোগ গুলো আমাদের শরীরকে আরও বড় কোন রোগের দিকে নিয়ে যেতে পারে তাই বলল আমাদের কারোরই ছোটখাটো রোগগুলোকে তুচ্ছ করে দেখা উচিত হয় বরং সকল রোগের চিকিৎসা করা উচিত।

তাই কোন রোগ কে ছোট করে দেখবেন না বরং যে রোগী হোক না কেন দ্রুত চিকিৎসকের কাছে গিয়ে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়ার চেষ্টা করবেন এবং যে সকল মেডিসিন গুলো দিবে সেগুলো গ্রহণ করার চেষ্টা করবেন আর আপনি যদি ব্লাড ক্যান্সার এ ছাড়া আক্রান্ত হন তাহলে ভয় পাবেন না বরং সঠিক চিকিৎসা নেওয়ার চেষ্টা করবেন আশা করি বুঝতে পেরেছেন।

কি খেলে ক্যান্সার হবে না এটা হয়তোবা অধিকাংশ মানুষ জানে না তবে একদম যে শিওর ক্যান্সার হবে না এটা কিন্তু কেউ বলতে পারবে না কারণ সৃষ্টিকর্তা কার কখন অসুখ দেবেন সেটা কেউ বলতে পারে না তাই অনেক সময় আমাদের নিয়ম মেনে চলার পরে অসুখগুলো হয়ে থাকে তবুও আমাদের এ বিষয়ে সতর্ক থাকা উচিত এবং ক্যান্সার প্রতিরোধী খাবার গুলো খাওয়া উচিত।

যেহেতু আমি উপরের দিকে টপিকের ভেতর দিয়েছি এরকম দশটি খাবারের কথা যে সকল খাবারগুলো যদি আপনি খান তাহলে সহজে আপনার শরীরে ক্যান্সার বাসা করতে পারবেনা তবুও আমি আরেকবার বলে দিচ্ছি আপনি বেশি বেশি করে শাকসবজি খাওয়ার চেষ্টা করবেন এবং বেশি বেশি পানি পান করার চেষ্টা করবেন।

আর অবশ্যই ভেজালযুক্ত খাবার খাওয়া থেকে দূরে থাকবেন এবং পুষ্টিকর যে সকল খাবারগুলো রয়েছে যেমন দুধ, ডিম অথবা কারো যে সকল পুষ্টিকর খাবার রয়েছে যেমন ধরুন মাছ মাংস সকল খাবার গুলি খাওয়ার চেষ্টা করবেন এবং তার পাশাপাশি ফলমূল বেশি বেশি খাওয়ার চেষ্টা করবেন তাহলে আশা করি আপনি ক্যান্সারের হাত থেকে রক্ষা পাবেন এবং এই রোগের আক্রান্ত হবেন না।

আপনি কি জানেন ব্লাড ক্যান্সার কিভাবে হয় এবং এর সৃষ্টি কোথা থেকে সাধারণত আপনার জেনে থাকার কথা না কারণ প্রত্যেকটি সাধারণ মানুষ কিন্তু এ বিষয়ে তেমন একটা জ্ঞাত নয় এবং আপনি হয়তো তাদের ভেতরেই একজন কিন্তু আপনার অবশ্যই এ বিষয়ে জেনে রাখা উচিত এবং আমি মনে করে আপনি এ বিষয়ে জানার জন্যই এসেছেন তাহলে চলুন শুরু করা যাক।

ক্যান্সার হওয়ার বিভিন্ন কারণ রয়েছে তার মধ্যে যেটি গুরুত্বপূর্ণ একটি কারণ এবং যেই ভুলটি আমরা অধিকাংশ মানুষ করে থাকছি সেটি হচ্ছে ধূমপান থেকে সৃষ্টি হতে পারে ব্লাড ক্যান্সারের কারণ ধূমপান যখন আপনি করবেন তখন আপনার পুরো শরীরের রক্তে এটিই প্রভাবিত একটি নিকোটিন আপনাদের শরীরের ভেতরে প্রবেশ করে এবং রক্তের সাথে মিশে যায়।

যে নিকোটিন আপনার রক্তকে দূষিত করতে পারে এবং তার সাথে সাথে এটি আপনার শরীরকে ব্লাড ক্যান্সার করে দিতে পারে আর ব্লাড ক্যান্সার কিন্তু অনেক ভয়াবহ একটি ক্যান্সার যেটি আপনার অনেক দ্রুত মৃত্যু ঘটিয়ে দেবো কারণ আপনার রক্ত বিষাক্ত হয়ে যাওয়ার কারণে আপনার বিভিন্ন ধরনের রোগের সৃষ্টি হবে তবে ধূমপানে যে একটি কারণ আরো কারণ রয়েছে।

যেমন যদি আপনার জন্মগত অথবা বংশগত রোগ হয়ে থাকে সেই ক্ষেত্রে কিন্তু ব্লাড ক্যান্সার দেখা দিতে পারে এছাড়াও যদি কোন ভাইরাস আপনার শরীরে আক্রান্ত করে তাহলেও ব্লাড স্যার দেখা দিতে পারে যেমন কিছুদিন আগে একটি ভাইরাস চলে গেল করোনা ভাইরাস এরকম কোন ভাইরাস যদি আক্রান্ত করে তাহলে সেই ক্ষেত্রেও ব্লাড ক্যান্সার হতে পারে আশা করি বুঝতে পেরেছেন।

এই ছিল আমাদের আজকের এই আর্টিকেল আর্টিকেলটি আপনার কাছে কেমন লেগেছে এবং এটা পড়ে আপনি বুঝতে পেরেছেন কিনা সেটা অবশ্যই আমাদেরকে কমেন্ট করে জানাবেন আর আর্টিকেলটি সম্পর্কে যদি অন্য কোন কিছু জানতে চান তাহলে সে ক্ষেত্রে আপনি কমেন্ট করে জানাতে পারেন অথবা যোগাযোগ করতে পারেন।

আর আশা করি আমাদের এই আর্টিকেলটি আপনি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ে শেষ করেছেন এবং এখন নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন যে ক্যান্সার প্রতিরোধে কোন খাবারগুলো প্রযোজ্য যে সকল বিষয়ে সম্পর্কে এছাড়াও আরো যে সকল বিষয় সম্পর্কে আলোচনা করেছিলাম সে সকল বিষয় সম্পর্কে বুঝতে পেরেছে আর যদি একবার পড়ে বুঝতে না পারেন তাহলে সে ক্ষেত্রে আরেকবার ভালোভাবে পড়ে নেবেন।

আর আপনি যদি আমাদের এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে বিন্দু পরিমাণ উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই চেষ্টা করবেন এই লেখাগুলি আপনার বন্ধু-বান্ধব অথবা আত্মীয় স্বজনদের কাছে শেয়ার করে এ সকল গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো সম্পর্কে তাদের কেউ জানিয়ে দেওয়ার যাতে করে তারাও উপকৃত হতে পারে।

আর এরকম নতুন নতুন তথ্য যদি আপনি নিয়মিত পেতে চান তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট নিয়মিত ভিজিট করতে পারেন তো আজকে এ পর্যন্তই সুস্থ থাকুন ভালো থাকুন এত দীর্ঘ সময় ধরে আমাদের ওয়েবসাইটের সঙ্গে থাকার জন্য আমাদের ওয়েবসাইটের পক্ষ থেকে আপনাকে জানাই অসংখ্য ধন্যবাদ।