বাচ্চাদের কৃমির ঔষধ খাওয়ানোর নিয়ম

প্রিয় পাঠক বাচ্চাদের কৃমির ঔষধ খাওয়ার নিয়ম কি এবং কৃমির ট্যাবলেট কয়টা খেতে হয় এ বিষয়ে যদি আপনি না জেনে থাকেন এবং জানার জন্য অনেক জায়গায় খোঁজাখুঁজি করে থাকেন কিন্তু কোথাও কোন বিস্তারিত তথ্য জানতে না পান তাহলে চিন্তার কোন কারণ নেই আমাদের এই সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি আপনার জন্য।
বাচ্চাদের কৃমির ঔষধ কোনটা ভালো
এই আর্টিকেলটি যদি আপনি পড়েন তাহলে শুধুমাত্র একটি বিষয় নয় আরো বেশ কিছু বিষয় সম্পর্কে আলোচনা জানতে পারবেন যেমন বাচ্চাদের কৃমির ওষুধ কোনটা ভালো অথবা বড়দের কি ওষুধ কোনটা ভালো এছাড়াও আরো অনেক বিষয় সম্পর্কে এগুলো সম্পর্কে যদি আপনি জানতে চান তাহলে আর দেরি না করে আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়তে থাকুন।

পোস্ট সূচিপত্রঃ আপনি যে অংশ থেকে পড়তে চান, সে অংশে ক্লিক করুন

বাচ্চাদের কৃমির ঔষধ কোনটা ভালো

কৃমির সমসাকে আমরা হয়তোবা অনেক তুচ্ছ মনে করে তবে আমাদের কোন অসুখকেই কিন্তু তুচ্ছ মনে করা উচিত নয় আমাদেরকে সুস্থ থাকতে কৃমির রোগে আক্রান্ত না হওয়ার জন্য এ সকল কাজ করা দরকার সেগুলো করতে হবে আর বিশেষ করে যারা বাচ্চা রয়েছে তাদেরকে অবশ্যই কৃমির ঔষধ সেবন করাতে হবে যাতে তারা কৃমি রোগে আক্রান্ত না হয়।

তবে বাচ্চাদের কৃমির ঔষধ গ্রহণ করানোর ক্ষেত্রে অনেকের মনে এরকম প্রশ্ন থেকে যায় যে আসলে বাচ্চাদের কৃমির ওষুধ কোনটা ভালো হবে অথবা কোন কৃমির ওষুধ টা খাওয়ালে ভালো ফলাফল পাবো এরকম নানা রকমের প্রশ্ন আর এই প্রশ্ন যদি আপনার মনেও জেগে থাকে তাহলে চিন্তার কোন কারণ নেই চলুন জানিয়ে দেওয়া যাক বাচ্চাদের কৃমির ওষুধ কোনটা ভালো সেই সম্পর্ক।

এ্যালবেনডাজল(Albendazole): এখন পর্যন্ত বাচ্চাদের জন্য সবচেয়ে ভালো কৃমির ওষুধ হিসেবে এ্যালবেনডাজল কৃমির ঔষধকে ধরা হয়। এই ওষুধটি শিশুদের পেটে যাওয়ার সাথে সাথে তাদের শরীর থেকে কৃমি নামক সমস্যা কে খুবই সহজে দূর করে দেয় এবং অনেক গবেষণায় দেখা গেছে এ্যালবেনডাজল একটি দুর্দান্ত কৃমিনাশক ঔষধ।

তাই আমার মনে হয় আপনার যদি কোন শিশু থেকে থাকে এবং তাকে যদি আপনি কৃমির ওষুধ খাওয়ানোর কথা ভেবে থাকেন তাহলে এই ওষুধটি গ্রহণ করাবেন কারণ এই ওষুধটি অনেক ভালো কাজ করে বাচ্চাদের জন্য তবে তাও আপনি আপনার আশেপাশের চিকিৎসকদের কাছে পরামর্শ নিয়ে তারপরে সেবন করানোর চেষ্টা করবেন আশা করি বুঝতে পেরেছেন।

বড়দের কৃমির ঔষধ কোনটা ভালো

উপরের টপিকে নিশ্চয়ই আপনি জেনে গেছেন বাচ্চাদের জন্য কোন ক্রিমে ওষুধটা ভালো সেই সম্পর্কে তবে এখানে আর নতুন কিছু নয় আপনি যদি ভেবে থাকেন যে বড়দের জন্য আলাদা কোন কৃমির ওষুধ রয়েছে তাহলে আপনি একদমই ভুল ভাবছেন কারণ বড় এবং ছোট সকলের জন্যই সবচেয়ে ভালো কৃমির ঔষধ হবে এ্যালবেনডাজল।

এটি বড় এবং ছোট উভয়ের জন্য অনেক দুর্দান্ত কৃমির ওষুধ এই ওষুধটি আপনার শরীরে থাকা ক্ষতিকর কিছু সংখ্যক রোগের সাথে মোকাবেলা করতে সাহায্য করে এবং আপনার শরীরকে সুস্থ করে রাখতে সাহায্য করে তার সঙ্গে সঙ্গে আপনার যদি কৃমিনাশক সমস্যা থাকে তাহলে সেই সমস্যা কেউ খুবই সহজে দূর করে দিতে পারে।

তাই চিকিৎসকের পরামর্শ নিবেন এবং মাঝে মাঝে কিরমির ওষুধ গ্রহণ করার চেষ্টা করবেন এবং ডাক্তারকে জিজ্ঞাসা করলেই ডাক্তার বলে দেবে আপনার বছরে কয়বার কৃমির ওষুধ খাওয়া উচিত এবং কয়বার খেলে আপনি সুস্থ থাকবেন তো আশা করি আপনি অবশ্যই বুঝতে পেরেছেন যে ছোট এবং বড়দের কৃমির ওষুধ কোনটা ভালো হবে।

বাচ্চাদের কৃমির ঔষধ খাওয়ানোর নিয়ম

আমাদের ভেতরে অনেকেই এই ভুলটা করে থাকি সেটা হচ্ছে আমরা এক বছরের নিচে যে শিশুগুলো রয়েছে তাদের কৃমির ঔষধ খাওয়ানো যাবে কি যাবে না এই সম্পর্কে ভালোভাবে না জেনে শুনে তাদেরকে কৃমির ঔষধ খাইয়ে দেই কিন্তু এটা আমাদের একদমই বোকামি হয় কারণ এতে করে বাচ্চার ক্ষতি হতে পারে।
বাচ্চাদের কৃমির ঔষধ খাওয়ানোর নিয়ম
চিকিৎসা বিজ্ঞানের গবেষণা অনুযায়ী এক বছরের নিচে কোন শিশুকে কৃমির ওষুধ খাওয়ানো একদমই উচিত নয় তবে আপনার শিশুর বয়স যদি দুই বছর হয় অথবা তার চাইতে অধিক হয় তাহলে সেই ক্ষেত্রে আপনি চেষ্টা করবেন ৬ মাস পর পর একটা করে কৃমির ওষুধ খাওয়ানো তাহলে এতে করে আপনার শিশু কৃমিতে আক্রান্ত হবে না।

শুধু আপনার শিশুকে কৃমির ওষুধ খাওয়াবেন তা করলে কিন্তু হবে না শিশুর সঙ্গে সঙ্গে আপনাদের পরিবারের সকলকেই কৃমির ওষুধ গ্রহণ করতে হবে কারণ সমস্যা একজনের থেকে আরেকজনের শরীরে প্রবেশ করতে পারে তাই অবশ্যই সকলকেই পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকতে হবে এবং এই দিক থেকে সকলকে সতর্কিত হতে হবে।

আর আমি আবারো বলছি এক বছরের নিচে আপনারা কেউ আপনাদের বাচ্চাদেরকে কৃমির ওষুধ খাওয়াবেন না যদি দুই বছর অথবা তার ঊর্ধ্বে বয়স হয় তাহলে সে ক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ নিবেন এবং সঠিক অনুযায়ী কৃমির ঔষধ দেওয়ার চেষ্টা করবেন। আর আমার মতে সাধারণত ছয় মাস পরপর একটা করে কৃমি ওষুধ খাওয়া আপনার শিশুর জন্য ভালো হবে।

আর একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষ যদি আপনি হয়ে থাকেন তাহলে সেই ক্ষেত্রে আপনি তিন মাস পর পর একটি করে কৃমির ওষুধ খাবেন এতে করে আপনাকে কিরমিতে আক্রমণ করতে পারবে না। আর যদি আপনি কি এমনিতে আসক্ত হয়ে যান এবং কৃমির রোগ যদি আপনার শরীরে প্রবেশ করে বসে অর্থাৎ বেশি সমস্যা দেখা দেয় সেই ক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

কৃমির ট্যাবলেট কয়টা খেতে হয়

কৃমির ওষুধ খাবেন এটা না হয় বুঝলাম কিন্তু কৃমির ওষুধ কয়টা করে খেতে হয় অথবা কয়টা করে খাওয়া আপনার জন্য উত্তম এ বিষয়ে কি আপনি জানেন যদি না জেনে থাকেন তাহলে কিন্তু আপনি অনেক বিপদের সম্মুখীন হতে পারেন তাই অবশ্যই আমাদের এই টপিকটি ভালোভাবে পড়বেন এবং বুঝে নিবেন যে আসলে কৃমির ট্যাবলেট কয়টা করে খাওয়া উত্তম।
কৃমির ট্যাবলেট কয়টা খেতে হয়
প্রথমত আপনার যদি কৃমি জনিত কোন সমস্যা না থেকে থাকে তাহলে আপনি তিন মাস পর পর ফ্যামিলির সকলে মিলে একটি করে কৃমির ঔষধ খাওয়ার চেষ্টা করবেন এবং অবশ্যই ভরা পেটে কৃমির ওষুধটি খাবেন ধরুন খাওয়ার দুই থেকে তিন ঘন্টা পর একটি করে কৃমির ওষুধ খেয়ে নিবেন এতে করে আপনারা কৃমির সমস্যায় ভুগবেন না।

সাধারণত একেকজনের ক্ষেত্রে একে ধরনের কৃমির ওষুধের প্রয়োজন হয় যদি আপনার কৃমির জনিত সমস্যা একটু বেশি থেকে থাকে তাহলে সেই ক্ষেত্রে আপনি একটু বেশি গ্রামের অর্থাৎ বেশি পাওয়ারফুল একটি কৃমির ঔষধ খেয়ে নিবেন এতে করে আশা করে আপনার জনিত সমস্যা দূর হয়ে যাবে আর যদি আপনি অল্প ওজনের অর্থাৎ অল্প পাওয়ারের কৃমির ওষুধ খান তাহলে সে ক্ষেত্রে কিন্তু আপনার দুটো খাওয়ার প্রয়োজন হবে।

তবে সাধারণত একটা খাওয়াই স্বাস্থ্যের জন্য ভালো বেশি খেলে সমস্যা হতে পারে তাই চেষ্টা করবেন আপনার বয়স অনুযায়ী যে পরিমাণ ট্যাবলেট খাওয়া উচিত সেই কৃমির ট্যাবলেট হওয়ার এবং এ বিষয়ে নিজে কোন সিদ্ধান্ত না নিয়ে সর্বপ্রথমে কৃমি বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়ার চেষ্টা করবেন তাহলে এতে করে আপনি ক্ষতির সম্মুখীন হবেন না।

তবে হ্যাঁ যারা ভাবেন যে কৃমির ওষুধ একসাথে চার-পাঁচটা করে খেয়ে নিলে হয়তো বা আপনাদের কৃমির সমস্যা দূর হয়ে যাবে তারা কিন্তু সম্পূর্ণ ভুল ভাবেন এই ভুল ধারণা নিজের মনের ভেতরে পুষে রাখবেন না এবং এই কাজ ভুলেও করবেন না কারণ এতে করে আপনার হয়তোবা কোন ক্ষতি হয়ে যেতে পারে তাই অতিরিক্ত পরিমাণে কৃমির ওষুধ গ্রহণ করবেন না।

সর্বোচ্চ আপনি একটি কৃমির ওষুধ খাওয়ার চেষ্টা করবেন একটি খেলেই আপনার সমস্যা ভালো হয়ে যাবে তবে যদি আপনার কৃমির সমস্যা অনেক বেশি থাকে তাহলে সেই ক্ষেত্রে আপনার চিকিৎসক আপনাকে যেই সিদ্ধান্ত জানাবে অর্থাৎ যে মতামত দিবে সে মতামতকে প্রাধান্য দিবেন এবং সেই অনুযায়ী চলার চেষ্টা করবেন তাহলে আশা করি আপনি সুস্থ থাকবেন।

কৃমির ঔষধ কখন খেতে হয়

কৃমি এর ওষুধ কখন খেতে হয় এ বিষয়ে সচরাচর আমরা অনেকে অনেক ধরনের মতামত প্রদান করে থাকি তবে সঠিক মতামতটি অধিকাংশ মানুষের অজানা। তবে আপনি যদি না জেনে থাকেন কৃমির ঔষধ কখন খেতে হয় তাহলে চিন্তার কোন কারণ নেই চলুন আমি বলে দিচ্ছি আসলে আপনি কৃমির ঔষধ কখন খাবেন অথবা কখন খাওয়া উচিত।

আপনি অবশ্যই মাঝে মাঝে চিকিৎসকের কাছে যাবেন এবং আপনার শরীল চেকআপ করাবেন কেননা আপনি যদি আপনার শরীরে মাঝে মাঝে চেকআপ না করেন তাহলে সেই ক্ষেত্রে বুঝতে পারবেন না যে আপনি কোন রোগের ভেতরে চলে যাচ্ছেন তাই অবশ্যই এই কাজটি সবার আগে করবেন এবং এই কাজটি করে যদি দেখেন যে আপনার কৃমি জনিত রোগ ধরা পড়ছে।

তাহলে তখন আপনি কৃমির ঔষধ খাবেন এবং চিকিৎসরে পরামর্শ অনুযায়ী ঔষধ গ্রহণ করার চেষ্টা করবেন সেই ক্ষেত্রে আপনার কৃমির ওষুধ খাওয়ার প্রয়োজন হবে এ কথা বলতে পারেন ওষুধ এ সময়টাতে খেতে হয়। আবার যদি আপনার কৃমির জনিত কোন সমস্যা নাও থেকে থাকে তাও আপনি বছরে অন্তত এক থেকে দুইবার কিনে ওষুধ গ্রহণ করবেন।

আপনি যদি বছরে এক থেকে দুইবার ওষুধ গ্রহণ করেন তাহলে সে ক্ষেত্রে আপনার ভবিষ্যতে কোনো ধরনের কিরমি জনিত সমস্যা হবে না। আর যদি আপনার কিমিজনিত সমস্যা থেকে থাকে তাহলে সেই ক্ষেত্রে এটার সঠিক উত্তর আপনাকে আপনার চিকিৎসক দিতে পারবে যিনি আপনার চেকআপ করবেন কারণ তিনি বুঝতে পারবেন যে আপনার কৃমির সমস্যাটা কতটা বৃদ্ধি পেয়েছে।

আর আপনার চিকিৎসক আপনাকে সেই অনুযায়ী কৃমির ঔষধ গ্রহণ করতে বলবে আর আপনার চিকিৎসক যেভাবে বলবে সেভাবে চলাটাই আপনার জন্য বুদ্ধিমানের কাজ হবে তো আশা করি এখন নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন যে কৃমির ঔষধ খাওয়ার সঠিক সময় কোনটি অথবা কখন ওষুধ খেতে হবে।

কৃমির ঔষধ কতদিন পর পর খেতে হয়

প্রত্যেকের শরীরেই কৃমি নামক একটি সমস্যা থেকে থাকে এবং এই সমস্যা আমরা সকলে ছোট করে দেখলে কিন্তু এটা ছোট কোন সমস্যা নয় এটা ধীরে ধীরে অনেক বড় হয়ে যায় তাই অবশ্যই অল্পতেই আমাদের চিকিৎসা গ্রহণ করা উচিত এখন এই কৃমির ঔষধ আমাদের কখন অথবা কতদিন পর পর খেতে হয় এ বিষয়ে অজানা।

যার কারণে আমরা বুঝতে পারি না অনেকেই আছে যারা বছরের পর বছর চলে যায় কিন্তু আমরা একটাও কৃমির ঔষধ খাই না আবার অনেকেই আছে যারা বছরে একটা হলেও কৃমির ওষুধ খায় আবার আমাদের যে সকল বাচ্চারা রয়েছে তারা যেখানে স্কুলে পড়াশোনা করে সেখান থেকেও কিন্তু বছরে এক থেকে দুইবার কৃমির ঔষধ প্রদান করে থাকে তো সেই ক্ষেত্রে কিন্তু তারা কৃমির ওষুধ খেতে পায়।

যাদের কৃমি সমস্যা আছে তাদের কিন্তু অবশ্যই কৃমির ঔষধ গ্রহণ করতে হবে তা না হলে বড় কোন বিপদের মুখে তাদের শরীর চলে যাবে। কৃমির ওষুধ এক একটা একেক ধরনের হয়ে থাকে কোন ক্ষেত্রে দেখা যায় এক সপ্তাহ পর পর একটা করে কৃমির ওষুধ খেলেই চলে আবার কোন কোন ক্ষেত্রে দেখা যায় এক থেকে দুই মাস পর পর খেলেও চলে যায়।

আবার যাদের ক্রিমিনাল কোন সমস্যা নেই তারা বছরে একটা করে খেতে পারে এতে করেও কিন্তু তাদের পুরো বছর চলে যায় যাদের বেশি সমস্যা রয়েছে তাদেরকে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে এবং চিকিৎসক আপনাকে যে সময় এবং যতদিন পর পর খেতে বলবে ততদিন পর পর খাওয়ার চেষ্টা করবেন তাহলে আশা করি আপনি দ্রুত সুস্থ হয়ে যাবেন।

আর আপনার যদি কৃমির কোন সমস্যা নাও থেকে থাকে তাও চেষ্টা করবেন মাঝে মাঝে কৃমির ওষুধ গ্রহণ করা কারণ ওষুধ খেলে আপনার ক্ষতি হবে না বরং এতে করে আপনার শরীরের জন্য ভালো হবে তো আশা করি আপনি পরবর্তী থেকে এ বিষয়ে সতর্কতা অবলম্বন করবেন এবং কৃমির সমস্যা থাকলে অবশ্যই চিকিৎসার পরামর্শ নিবেন।

শেষ কথা

এই ছিল আমাদের আজকের এই আর্টিকেল আর্টিকেলটি আপনার কাছে কেমন লেগেছে সেটা অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন এবং আর্টিকেলটি পড়ে আপনি কৃমির ঔষধ খাওয়ানোর নিয়ম সম্পর্কে জানতে পেরেছেন কিনা অথবা এছাড়া আর যে সকল বিষয় সম্পর্কে আলোচনা করেছিলাম সেগুলো সম্পর্কে বুঝতে পেরেছেন কিনা সেটা অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন অথবা যোগাযোগ করতে পারেন যে কোন প্রয়োজনে।

আর আশা করি আপনি আমাদের এই আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়েছেন এবং সকল বিষয় সম্পর্কে বুঝতে পারছেন আর যদি আপনি বুঝতে না পারেন কোথাও বুঝতে সমস্যা হয় তাহলে সেই ক্ষেত্রে আর্টিকেলটি আরেকবার ভালোভাবে পড়ে নিবেন তাহলে আপনার বুঝতে অসুবিধা হবে না।

আর আমাদের এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে যদি আপনি বিন্দু পরিমাণ উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই চেষ্টা করবেন এই লেখাগুলো আপনার বন্ধুবান্ধব অথবা আত্মীয় স্বজনদের কাছে শেয়ার করে তাদেরকেও এই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো সম্পর্কে জানিয়ে দেওয়ার। আর কোন নতুন নতুন তথ্য পেতে নিয়ে আমি তোমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করতে পারেন।

আজকে পর্যন্তই সুস্থ থাকুন ভালো থাকুন এত দীর্ঘ সময় ধরে আমাদের ওয়েবসাইটের সাথে থাকার জন্য আমাদের ওয়েবসাইটের পক্ষ থেকে আপনাকে জানাই অসংখ্য ধন্যবাদ। আর হ্যাঁ অবশ্যই আমাদের ওয়েব সাইটের নাম মনে রাখবেন এবং যে কোন প্রয়োজনে আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url