এফিলিয়েট মার্কেটিং কি হালাল - এফিলিয়েট মার্কেটিং এর সুবিধা

প্রিয় পাঠক অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কি হালাল এবং অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর সুবিধা এই বিষয়ে যদি আপনি না জেনে থাকেন এবং এই বিষয়ে যদি জানার জন্য অনেক জায়গায় খোঁজাখুঁজি করে থাকেন কিন্তু কোথাও কোনো বিস্তারিত তথ্য জানতে না পান তাহলে চিন্তার কোন কারণ নেই আমাদের এই সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি আপনার জন্য।
এফিলিয়েট মার্কেটিং কি
এই আর্টিকেলটির ভেতরে শুধুমাত্র একটি বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়নি আরো বেশ কিছু বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে যেমন এফিলিয়েট মার্কেটিং কি অথবা এফিলিয়েট মার্কেটিং কত প্রকার এছাড়াও আরো অনেক বিষয় সম্পর্কে আর এগুলো সম্পর্কে আপনাকে জানতে হলে অবশ্যই এই আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে।

পোস্ট সূচিপত্রঃ আপনি যে অংশ থেকে পড়তে চান, সে অংশে ক্লিক করুন

এফিলিয়েট মার্কেটিং কি

আপনি হয়তো অনেকের মুখে শুনেছেন যে এফিলিয়েট মার্কেটিং করা হয় কিন্তু আপনি হয়তো জানেন না যে এফিলিয়েট মার্কেটিং টা আসলে কি এবং এটা আসলে কিভাবে করতে হয় তাহলে আপনি যদি এই বিষয়ে না জেনে থাকেন তাহলে কখনোই কিন্তু আপনি এই কাজে অগ্রসর হতে পারবেন না তাই চলুন আগে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কি সেই সম্পর্কে জেনে নিন।

সাধারণত আপনি লক্ষ্য করলে দেখতে পাবেন অনেক বড় বড় কোম্পানি রয়েছে এবং দোকানের পণ্য রয়েছে অথবা যে কোন ওয়েবসাইটের পণ্য রয়েছে যেগুলো তারা সেল করে থাকে আপনি যদি সেই কোম্পানির পণ্যগুলোকে আপনার সাহায্যে বিক্রি করে দেন এবং তার বিনিময়ে কিছু টাকা প্রফিট করেন তাদের কাছ থেকে তাহলে এটাই হচ্ছে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং।

আর এই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার বড় যে মার্কেটপ্লেস রয়েছে সেটি হচ্ছে অ্যামাজন। বর্তমানে অধিকাংশ মানুষ অ্যামাজনে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করছে আপনিও চাইলে আমার জনের প্রোডাক্ট গুলো সেল করতে পারেন। সাধারণত এফিলিয়েট মার্কেটিং বলতে বোঝায় কোন একটি ব্যক্তিকে পণ্য বিক্রয় করতে সাহায্য করা এবং তার বিনিময়ে তার কাছ থেকে কিছু টাকা ইনকাম করা।

এফিলিয়েট মার্কেটিং কত প্রকার

মার্কেটিং টা কি এটা তো আপনি নিশ্চয়ই উপরের টপিকে জেনে নিয়েছেন আর না জেনে নিলে উপরের টপিকটি অবশ্যই আগে পড়ে নিয়ে তারপর এটা বিকে আসবেন। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং সাধারণত অনেক ধরনের হয়ে থাকে অর্থাৎ আপনি অনেকভাবেই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারবেন যেমন আপনার যদি একটি ফেসবুক পেজ থাকে তাহলে সে ফেসবুক পেজ থেকে আপনি এফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারবেন।

এছাড়াও যদি আপনার বড় কোন ইউটিউব চ্যানেল থাকে এবং চ্যানেল যদি ভালো একটি ফলোয়ার থাকে চ্যানেলে যদি মনটাইজেশন থাকে তাহলে সেই ক্ষেত্রে ইউটিউব থেকে তো ইনকাম করতে পারবেন তার সাথে সাথে এফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারবেন ইউটিউব মার্কেটিং এর সাহায্যে তাই বলতে পারেন ইউটিউব মার্কেটিং করার জন্য একটি দুর্দান্ত প্ল্যাটফর্ম।

এছাড়াও আরো অনেক প্রকার রয়েছে এক প্লেট মার্কেটিং অনেকেই দেখবেন ইমেইল মার্কেটিং করে এটাও কিন্তু এফিলিয়েট মার্কেটিং এর একটা অংশ এছাড়াও অনেক রয়েছে ওয়েব ডেভেলপার যারা ওয়েব ডেভেলপিং করে এরকম আরো অনেক প্রকার রয়েছে যেভাবে আপনি মার্কেটিং করতে পারেন আর আমি বলব আপনি বর্তমান যুগের সাথে তাল মিলিয়ে কাজ করতে গেলে প্লেন মার্কেটিং সেরা হতে পারে।

এফিলিয়েট মার্কেটিং কি হালাল

যারা নতুন এফিলিয়েট মার্কেটিং এ জয়েন হচ্ছেন এবং যারা জয়েন হয়ে রয়েছেন কিন্তু এ বিষয়ে জানেন না যে এফিলিয়েট মার্কেটিং কি হালাল নাকি হারাম এ বিষয়ে তাদের জন্য সম্ভবত আমাদের এই টপ একটি অবশ্যই আপনি এ বিষয়ে জেনে রাখবেন আপনি যে কাজটি করছেন সেটা কি ইসলামের বিরুদ্ধে নাকি ইসলামের পক্ষে আছে।
এফিলিয়েট মার্কেটিং কি হালাল
একটি মুসলিমের এমন কোন কাজ করা উচিত যে কাজটি হালাল। এখন মেন প্রশ্ন তে আছি আপনারা যেটা সম্পর্কে অধিকাংশ মানুষ জানেন না যে এফিলিয়েট মার্কেটিং হালাল কি হারাম এই সম্পর্কে এফিলিয়েট মার্কেটিং আপনি দুই উপায়ই করতে পারবেন হালাল ভাবেও করতে পারবেন হারাম ভাবেও করতে পারবেন।

এখন আপনি যদি এফিলিয়েট মার্কেটিং হালাল উপায়ে করতে চান তাহলে তো এটা অনেক ভালো কথা কিন্তু আপনি যদি এটাকে হারাম পথে করতে চান তাহলে অবশ্যই এটা আপনার জন্য হারাম হবে অর্থাৎ আপনি যদি ইসলামে গ্রহণযোগ্য নয় এমন কোন পণ্যের মার্কেটিং করেন তাহলে সেই ক্ষেত্রে কিন্তু এফিলিয়েট মার্কেটিং হালাল হবে না।

তবে আপনি যদি এফিলিয়েট মার্কেটিং করেন এবং আপনার মার্কেটিংটা যদি ইসলাম প্রযোজ্য হয় এবং খারাপ কোন কিছু না থাকে তাহলে সেই ক্ষেত্রে মার্কেটিং সম্পূর্ণরূপে হালাল এক্ষেত্রে আপনি অন্য কারো অন্য ক্রয় করে আপনি বিক্রি করতে পারেন অথবা যে কোন ক্রেতার কাছে বিক্রি করে দিতে পারেন তার বিনিময়ে কিছু টাকা প্রফিট করতে পারেন তবে অবশ্যই সেই প্রোডাক্টটি হতে হবে হালাল পোডাক।

তাহলে এখন নিশ্চয়ই আপনি বুঝতে পারছেন যে এফিলেট মার্কেটিং হালাল নাকি হারাম। এক কথায় এফিলিয়েট মার্কেটিং যদি আপনি হালাল উপায়ে করেন তাহলে এফিলিয়েট মার্কেটিং আপনার জন্য হালাল এবং আপনি যদি এটাকে হারাম পন্থায় ব্যবহার করেন তাহলে সে ক্ষেত্রে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং আপনার জন্য হয়ে যাবে হারাম।

তো আমি বলব আপনি সবসময় চেষ্টা করবেন হালাল উপায়ে ইনকাম করার কারণ হারাম পথে লক্ষ টাকা ইনকাম করার চাইতে হালাল পথে এক টাকা ইনকাম করা অনেক সৌভাগ্য জনক এবং অনেক আনন্দ যেন কারণ হালাল উপায়ে আনন্দ পাওয়া যায় কিন্তু হারাম উপায়ে চিন্তা ভাবনা ছাড়া ভালো কিছু পাওয়া যায় না।

এফিলিয়েট মার্কেটিং এর সুবিধা

আপনি কি ভাবছেন যে এফিলিয়েট মার্কেটিং করবেন তাহলে হ্যাঁ এক্ষুনি আপনি এফিলিয়েট মার্কেটিং এর কাজে জয়েন করতে পারেন এখন আপনি এফিলিয়েট মার্কেটিং শিখার আগে অবশ্যই এই সম্পর্কে জানতে চাইবেন যে এফিলিয়েট মার্কেটিং এর সুবিধা গুলো আসলে কি কি আর জানতে চাওয়াটাই স্বাভাবিক কারণ অবশ্যই কোনো কাজ করতে গেলে সেটার সুবিধা অসুবিধা দেখতে হবে।
এফিলিয়েট মার্কেটিং এর সুবিধা
আপনি যদি চান অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে টাকা উপার্জন করবেন কিন্তু যদি এ বিষয়ে না জেনে থাকেন যে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর সুবিধাগুলো কি কি তাহলে চলুন এখন সেই সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক। প্রথমত যে সুবিধা সেটা হচ্ছে এই এফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য আপনাকে বাইরে কোথাও যাওয়া লাগবে না।

আপনি বাসায় বসে এফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারবেন এর জন্য আপনাকে বাইরে কোন প্রকার কোন কষ্ট করতে হবে না শুধুমাত্র একটি প্রোডাক্ট অর্থাৎ যে সকল প্রোডাক্টগুলো মানুষ নিতে চায় সে সকল প্রোডাক্টগুলোর প্রচার করতে হবে এবং সেই প্রোডাক্টগুলো তাদের কাছে পৌঁছে দিতে হবে এক কথায় এটা যদি আপনি পারেন তাহলে অনেক সহজ কাজ।

তবে হ্যাঁ অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার আগে অবশ্যই আপনার ভেতরে কিছু দক্ষতা থাকতে হবে যেমন অবশ্যই আপনার ভেতরে ক্রেতার সাথে কথা বলার এবং ইমপ্রেস করার প্রতিভা থাকতে হবে আপনার ভেতরে সৃজনশীলতা থাকতে হবে এরকম আরো অনেক গুণগুলো থাকতে হবে তা না হলে কিন্তু আপনি এফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারবেন না।

আপনার সব সময় এদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে যে কোন প্রোডাক্টটি ক্রেতা চাচ্ছে এবং কোন প্রোডাক্ট এর প্রতি চাহিদা বেশি সেই প্রোডাক্টটি আপনাকে বেশি করে শেল করতে হবে তাহলে আপনি বেশি প্রফিট পাবেন। দ্বিতীয়তঃ আপনি যদি কোন ব্যবসা করতে যান তাহলে আপনাকে কিন্তু কিছু টাকা ইনভেস্ট করতে হয় এবং আপনাকে অবশ্যই ঝুঁকির সম্মুখীন হতে হবে প্রথমের দিকে।

আপনি যদি এফিলিয়েট মার্কেটিং করেন অর্থাৎ অন্য কারো প্রোডাক্ট আপনার মাধ্যমে আপনি শেয়ার করেন তাহলে সে ক্ষেত্রে কিন্তু আপনার কোন ঝুঁকি থাকছে না লাভ এবং লোকসানের উনার কাজ হল প্রোডাক্টটি বেচে দেওয়া এবং তার মাধ্যমে আপনি কিছু প্রফিট করবেন আপনার কোন ঝুঁকি থাকছে না। কিন্তু সেই প্রোডাক্টটি যদি আপনার হতো তাহলে অবশ্যই ঝুঁকি থাকতো।

এখন আপনি হয়তো বলতে পারেন যে কেন সুখে থাকতো আসলে আপনি যদি ব্যবসা সম্পর্কে কিছু হলেও জেনে থাকেন তাহলে অবশ্যই বুঝতে পারবেন একটি প্রোডাক্ট এর অথবা একটি দাম কিন্তু সব সময় একই থাকে না একেক সময় কমে যায় এবং এক এক সময় বেড়ে যায় সে ক্ষেত্রে কমে গেলে কিন্তু লোকসান হয় কিন্তু সেই লোকসানটা কিন্তু আপনার হবে না কারণ আপনি একজন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটার।

অর্থাৎ আপনি বুঝতে পারছেন এই কাজে আপনার কোন ধরনের ঝুঁকি থাকছে না এবং এই কাজটি আপনি সম্পূর্ণভাবে বাসায় বসে করতে পারছেন আপনাকে বাইরে কষ্ট করে যেতে হচ্ছে না তা। তাহলে আশা করি এখন আপনি নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন যে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর সুবিধা গুলো কি কি তাহলে চলুন এবার পরের টপিকে যাওয়া যাক।

এফিলিয়েট মার্কেটিং কেন করবো

আসলে আমরা এফিলিয়েট মার্কেটিং কেন করব এটা করে আমাদের লাভটা আসলে কি এরকম চিন্তা আমাদের মাথায় এসে থাকে। আসলে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার কারণ হচ্ছে এফিলিয়েট মার্কেটিংয়ে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের সুবিধা যার কারণে এফিলিয়েট মার্কেটিং আপনার করা উচিত যেখান থেকে খুবই সহজে টাকা উপার্জন করা যায়।

প্রধানত আপনি নিশ্চয়ই এখন জানেন যে এখন বর্তমানে ডিজিটাল যুগ চলে এসেছে অর্থাৎ সকল কিছু ইন্টারনেটের মাধ্যমে এবং তার সঙ্গে সঙ্গে কোন আদান-প্রদান এগুলো কিন্তু এখন অনলাইনের মধ্যে হচ্ছে তাই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করা উচিত এবং এফিলিয়েট মার্কেটিং এর ভেতরে কোন ধরনের ঝুঁকি থাকে না অর্থাৎ চিন্তা থাকেনা।

আর আমার মনে হয় আপনি নিশ্চয়ই এমন কোন কাজ করতে না করবেন না যে কাজে কোন ধরনের ঝুঁকি থাকে না এবং কোন ধরনের টাকা ইনভেস্ট করা লাগে না শুধুমাত্র একটু দক্ষতা থাকলেই চলে এবং বর্তমান যুগের সাথে তাল মিলিয়ে যদি আপনি কাজ করতে যান তাহলে এফিলিয়েট মার্কেটিং করাটা আবশ্যক আর তার জন্য আমরা এফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারি।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার আরো অনেকগুলো কারণ রয়েছে যেমন এফিলিয়েড মার্কেটিং করতে হলে আপনাকে বাসার বাইরে কষ্ট করে কোন ধরনের কাজ করা লাগবে না শুধুমাত্র আপনার হাতে থাকা ফোন দ্বারা অথবা যদি ডেস্কটপ থেকে থাকে তাহলে সেটার মাধ্যমেও আপনি সিলেট মার্কেটিং করতে পারবেন আর তার জন্য অবশ্যই আপনার বাসায় ইন্টারনেট সংযোগ থাকতে হবে।

লেখকের শেষ কথা

আজকের এই আর্টিকেলটি এ পর্যন্তই, আর্টিকেলটি আপনার কাছে কেমন লেগেছে সেটা অবশ্যই আমাদেরকে কমেন্ট করে জানাবেন এবং এই আর্টিকেলটি সম্পর্কে যদি আপনার কোন প্রশ্ন থেকে থাকে তাহলে সে ক্ষেত্রে আপনি সেটি আমাদেরকে কমেন্ট সেকশনে কমেন্ট করে জানাতে পারেন। অথবা যোগাযোগ করতে পারেন।

আশা করি আপনি আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়েছেন এবং এখন নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন মার্কেটিং হালাল কিনা অথবা এছাড়া আরো যে সকল বিষয় সম্পর্কে আলোচনা করেছিলাম সে সকল বিষয় সম্পর্কে আশা করি বুঝতে পেরেছেন। এরকম নতুন নতুন তথ্য নিয়মিত পেতে নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করতে পারেন।

আর আমাদের এই লেখাগুলির মাধ্যমে যদি আপনি উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই চেষ্টা করবেন এই লেখাগুলি আপনার বন্ধু-বান্ধব অথবা আত্মীয় স্বজনদের কাছে শেয়ার করে তাদেরকেও এই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো সম্পর্কে জানিয়ে দেওয়ার। তা আজকে পর্যন্ত সুস্থ থাকুন ভালো থাকুন এত দীর্ঘ সময় ধরে আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য আপনাকে জানাই অসংখ্য ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url